চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ট্রেন ও পুলিশভ্যানের সংঘর্ষে ৩ পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ লিখে স্ট্যাটাস দেওয়ার অপরাধে মো. বাপ্পী (৩০) নামে এক যুবদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (২৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের গামারীতল এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে পরদিন (মঙ্গলবার) তাকে নাশকতা মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ওই দিন আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। অভিযুক্ত বাপ্পী ওই এলাকার শামসুল আলমের ছেলে ও স্থানীয়ভাবে যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে।
গত ২৭ আগস্ট সীতাকুণ্ডের সলিমপুর ফকিরহাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী সোনার বাংলা ট্রেনের সঙ্গে টহলে থাকা পুলিশবাহী একটি পিকআপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে সীতাকুণ্ড থানায় কর্মরত পুলিশ কনস্টেবল মোহাম্মদ হোসাইন, মিজানুর রহমান ও এসকান্দার আলী মোল্লা নিহত হন। এ ঘটনায় শোকের মাতম চলছিল। এমন সময় অভিযুক্ত যুবক বাপ্পী ফেসবুকে ব্যক্তিগত আইডিতে লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ সীতাকুণ্ডে ট্রেনের ধাক্কায় তিন পুলিশ জয় বাংলা।’ এরপর স্ট্যাটাসটি নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ জানান, অভিযুক্ত যুবক এই স্ট্যাটাস দিয়েছে। তবে এ কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তিনি আমাদের নাশকতা মামলার সন্দেহভাজন আসামি। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার (২৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের গামারীতল এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে পরদিন (মঙ্গলবার) তাকে নাশকতা মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ওই দিন আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। অভিযুক্ত বাপ্পী ওই এলাকার শামসুল আলমের ছেলে ও স্থানীয়ভাবে যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে।
গত ২৭ আগস্ট সীতাকুণ্ডের সলিমপুর ফকিরহাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী সোনার বাংলা ট্রেনের সঙ্গে টহলে থাকা পুলিশবাহী একটি পিকআপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে সীতাকুণ্ড থানায় কর্মরত পুলিশ কনস্টেবল মোহাম্মদ হোসাইন, মিজানুর রহমান ও এসকান্দার আলী মোল্লা নিহত হন। এ ঘটনায় শোকের মাতম চলছিল। এমন সময় অভিযুক্ত যুবক বাপ্পী ফেসবুকে ব্যক্তিগত আইডিতে লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ সীতাকুণ্ডে ট্রেনের ধাক্কায় তিন পুলিশ জয় বাংলা।’ এরপর স্ট্যাটাসটি নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ জানান, অভিযুক্ত যুবক এই স্ট্যাটাস দিয়েছে। তবে এ কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তিনি আমাদের নাশকতা মামলার সন্দেহভাজন আসামি। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।