দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। কাজের পাশাপাশি নেটমাধ্যমেও বেশ সরব জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেতা। প্রায় সময়ই নিজের ভালো লাগা, মন্দ লাগা ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেন তিনি। আবার কখনও কখনও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ করতেও পিছপা হন না এই অভিনেতা।
এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানালেন, কোনো অপমানই এখন আর গায়ে লাগে না তার। প্রিয় তারকার এমন পোস্টে রহস্যের দানা বেঁধেছে তার ভক্তদের মনে। হঠাৎ কী হলো চঞ্চলের? মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দিয়েছেন তিনি।
ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন, কোনো অপমানই এখন আর আমার গায়ে লাগে না। সেটা হোক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, অথবা ব্যক্তি জীবনে। কারণ বয়স যেমন হয়েছে, ধৈর্য্য বেড়েছে পাল্লা দিয়ে….। এটা আমার দুর্বলতা নয়।
এই পোস্টের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। কপালে ভাঁজ, চশমার আড়ালে বেশ গম্ভীর মুখে চঞ্চল বাস্তবের উল্লেখ করলেন। বয়স হচ্ছে, হিরো হলেও তিনি এখন মধ্যবয়সী চরিত্রে অভিনয় করতেই বেশি সাবলীল। চঞ্চলের জনপ্রিয়তাও দিনকে দিন যে বাড়ছে তা হাওয়া সিনেমা মুক্তির পরই জানা গেছে। ভারতেও অভিনেতার হাওয়া রিলিজ করার পরই তাঁর জনপ্রিয়তা আরও বেশি করে বোঝা গিয়েছিল। কারাগারও বেশ পছন্দ করেছেন অনুরাগীরা।
এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানালেন, কোনো অপমানই এখন আর গায়ে লাগে না তার। প্রিয় তারকার এমন পোস্টে রহস্যের দানা বেঁধেছে তার ভক্তদের মনে। হঠাৎ কী হলো চঞ্চলের? মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি ছবি শেয়ার করে পোস্ট দিয়েছেন তিনি।
ক্যাপশনে অভিনেতা লিখেছেন, কোনো অপমানই এখন আর আমার গায়ে লাগে না। সেটা হোক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, অথবা ব্যক্তি জীবনে। কারণ বয়স যেমন হয়েছে, ধৈর্য্য বেড়েছে পাল্লা দিয়ে….। এটা আমার দুর্বলতা নয়।
এই পোস্টের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। কপালে ভাঁজ, চশমার আড়ালে বেশ গম্ভীর মুখে চঞ্চল বাস্তবের উল্লেখ করলেন। বয়স হচ্ছে, হিরো হলেও তিনি এখন মধ্যবয়সী চরিত্রে অভিনয় করতেই বেশি সাবলীল। চঞ্চলের জনপ্রিয়তাও দিনকে দিন যে বাড়ছে তা হাওয়া সিনেমা মুক্তির পরই জানা গেছে। ভারতেও অভিনেতার হাওয়া রিলিজ করার পরই তাঁর জনপ্রিয়তা আরও বেশি করে বোঝা গিয়েছিল। কারাগারও বেশ পছন্দ করেছেন অনুরাগীরা।