এবার লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজের সাত দিন পর মাটিচাপা দেয়া অবস্থায় মো. ইউনুস নামে এনজিও কর্মকর্তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট সকালে পৌর শহরের কালু হাজী সড়কের পাশ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জাবেদ হোসেন নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, নিহত ইউনুছ গ্রামীণ বাংলা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির কর্মকর্তা ও পৌর শহরের সমসেরাবাদ এলাকার আবদুর রশিদ মোল্লার ছেলে। আটক জাবেদ একই এলাকার শফীকুল ইসলামের ছেলে।
এ বিষয়ে পুলিশ জানায়, গত ২৪ আগস্ট রাতে ইউনুছ বাসা থেকে মোটরসাইকেলযোগে বের হয়ে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পরদিন তার স্ত্রী সুলতানা জামান সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সেই অভিযোগের সূত্র ধরে জাবেদ হোসেনকে আটক করে পুলিশ। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শহরের কালু হাজী সড়কের পাশে তার নিজ দোকানে পিছনে ইউনুছের মরদেহ মাটি চাপা দেয়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাসান মোস্তফা স্বপন জানান, ঋণের টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে ধরে ইউনুছকে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। পরে তার মোটরসাইকেল ও মোবাইল পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দেয়া হয়। মরদেহটি উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত একজন পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
জানা যায়, নিহত ইউনুছ গ্রামীণ বাংলা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির কর্মকর্তা ও পৌর শহরের সমসেরাবাদ এলাকার আবদুর রশিদ মোল্লার ছেলে। আটক জাবেদ একই এলাকার শফীকুল ইসলামের ছেলে।
এ বিষয়ে পুলিশ জানায়, গত ২৪ আগস্ট রাতে ইউনুছ বাসা থেকে মোটরসাইকেলযোগে বের হয়ে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পরদিন তার স্ত্রী সুলতানা জামান সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সেই অভিযোগের সূত্র ধরে জাবেদ হোসেনকে আটক করে পুলিশ। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শহরের কালু হাজী সড়কের পাশে তার নিজ দোকানে পিছনে ইউনুছের মরদেহ মাটি চাপা দেয়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাসান মোস্তফা স্বপন জানান, ঋণের টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে ধরে ইউনুছকে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। পরে তার মোটরসাইকেল ও মোবাইল পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দেয়া হয়। মরদেহটি উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত একজন পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।