এবার মুসলিম যাত্রীদের নামাজের জন্য বাস থামিয়েছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বী এক কন্ডাক্টর। এ জেরে বরখাস্ত হতে হয়েছে তাঁকে। অবশেষে কাজ না থাকায় অর্থাভাবে আত্মহত্যা করেছেন ওই কন্ডাক্টর। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশে।
স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, মোহিত যাদব নামের ভুক্তভোগী কন্ডাক্টর গত জুনে বরখাস্ত হন। তিনি বেরেলি-দিল্লি রুটের জনরথ বাসে কাজ করতেন। গত সোমবার তীব্র অর্থ সংকটের কারণে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন মোহিত।
এদিকে ভুক্তভোগীর পরিবারের ভাষ্য, মোহিত ১৭ হাজার রুপি বেতনে কন্ডাক্টরের চাকরি করতেন। এ অর্থ দিয়েই তাঁর আটজনের পরিবারের ভরণপোষণ হতো। চাকরিটি হারানোর পর দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন মোহিত। অনেক জায়গায় আবেদন করেও চাকরির সন্ধান পাননি তিনি।
এদিকে মোহিতের স্ত্রী রিংকি যাদবের অভিযোগ, উত্তর প্রদেশের পরিবহন বিভাগ তাঁর স্বামীর আবেদনে কান দেয়নি। তিনি বলেন, কোনো কিছু না শুনেই আমার স্বামীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আর এ হতাশায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এই ঘটনার দিনের একটি ভিডিওতে দেখা যায় মোহিত যাত্রীদের বলছেন, আমরা হিন্দু। তবে হিন্দু ও মুসলিম এটি বিষয় না। যদি দুই মিনিটের জন্য বাস থামাই তাহলে কি বা হতে পারে। এ ভিডিওটি বাসটির এক যাত্রী ধারণ করেছিলেন, যা পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, মোহিত যাদব নামের ভুক্তভোগী কন্ডাক্টর গত জুনে বরখাস্ত হন। তিনি বেরেলি-দিল্লি রুটের জনরথ বাসে কাজ করতেন। গত সোমবার তীব্র অর্থ সংকটের কারণে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন মোহিত।
এদিকে ভুক্তভোগীর পরিবারের ভাষ্য, মোহিত ১৭ হাজার রুপি বেতনে কন্ডাক্টরের চাকরি করতেন। এ অর্থ দিয়েই তাঁর আটজনের পরিবারের ভরণপোষণ হতো। চাকরিটি হারানোর পর দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন মোহিত। অনেক জায়গায় আবেদন করেও চাকরির সন্ধান পাননি তিনি।
এদিকে মোহিতের স্ত্রী রিংকি যাদবের অভিযোগ, উত্তর প্রদেশের পরিবহন বিভাগ তাঁর স্বামীর আবেদনে কান দেয়নি। তিনি বলেন, কোনো কিছু না শুনেই আমার স্বামীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আর এ হতাশায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এই ঘটনার দিনের একটি ভিডিওতে দেখা যায় মোহিত যাত্রীদের বলছেন, আমরা হিন্দু। তবে হিন্দু ও মুসলিম এটি বিষয় না। যদি দুই মিনিটের জন্য বাস থামাই তাহলে কি বা হতে পারে। এ ভিডিওটি বাসটির এক যাত্রী ধারণ করেছিলেন, যা পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।