অবশেষে দীর্ঘ ১৫ বছরের আক্ষেপ মোচন করল পাকিস্তান। সেই ২০০৮ সালে সবশেষ এশিয়া কাপের আয়োজক হয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। এরপর নিরাপত্তা জনিত কারণে পাকিস্তানের মাটিতে বড় কোন টুর্নামেন্ট আয়োজিত হয়নি। অবশেষে আজ মুলতানে নেপালের বিপক্ষে এশিয়া কাপের এবারের আসরের উদ্বোধনী ম্যাচ দিয়ে নতুন ইতিহাস রচনা করল পাকিস্তান।
ঐতিহাসিক এই দিনে টসে জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় স্বাগতিকরা। নিজেদের দেশে বড় আসর প্রত্যাবর্তনের দিনে অধিনায়ক বাবর আজম ও ইফতিখার আহমেদের বিধ্বংসী শতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৪২ রানের বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে পাকিস্তান। আগে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই বিপাকে পড়ে ম্যান ইন গ্রিনরা। পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে স্বাগতিক দল।
সপ্তম ওভারের ভেতর দলীয় মাত্র ২৫ রানের ভেতর সাজঘরে ফিরেন ফখর জামান ও ইমাম উল হক। ব্যক্তিগত ১৪ রানে কারান কেসির শিকার হন ফখর। অপরদিকে রান আউটের ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফিরেন আরেক ওপেনার ইমাম। তৃতীয় উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে পাকিস্তানের ভাগ্য যেন আজ রান আউটের ফাঁদেই ছিল।
এই দুই তারকা যখন বিধ্বংসী হয়ে উঠছিল ঠিক তখন দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলীয় ১১১ রানে ব্যক্তিগত অর্ধশতক থেকে ৬ রান দূরে থেকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন রিজওয়ান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মিডেল অর্ডার ব্যাটার আগা সালমান। মাত্র ৫ রান করে লামিচানের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। পঞ্চম উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন ইফতিখার আহমেদ ও বাবর আজম।
এই দুই ব্যাটারের বিধ্বংসী জুটিতে শেষদিকে নেপাল বোলাররা দাঁড়াতেই পারেনি। দুজনেই তুলে নেন শতক। ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দেখা পান মিডেল অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ। অপরদিকে বাবর আজম তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ১৫০ উর্ধ্বো রান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে রেকর্ড ২১৪ রানের পার্টনারশিপে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৪২ রানের পাহাড় সমান পুঁজি পায় পাকিস্তান।
সর্বোচ্চ ১৫১ রান করেন বাবর আজম। অপরদিকে ইফতিখার আহমেদ খেলেন অপরাজিত ৭১ বলে ১০৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। এটিই তার ক্যারিয়ারের প্রথম শতক ও ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস। নেপালের হয়ে দুইটি উইকেট সম্পল কামি। দলের হাল ধরেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে পাকিস্তানের ভাগ্য যেন আজ রান আউটের ফাঁদেই ছিল।
এই দুই তারকা যখন বিধ্বংসী হয়ে উঠছিল ঠিক তখন দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলীয় ১১১ রানে ব্যক্তিগত অর্ধশতক থেকে ৬ রান দূরে থেকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন রিজওয়ান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মিডেল অর্ডার ব্যাটার আগা সালমান। মাত্র ৫ রান করে লামিচানের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি।
পঞ্চম উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন ইফতিখার আহমেদ ও বাবর আজম। এই দুই ব্যাটারের বিধ্বংসী জুটিতে শেষদিকে নেপাল বোলাররা দাঁড়াতেই পারেনি। দুজনেই তুলে নেন শতক। ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দেখা পান মিডেল অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ। অপরদিকে বাবর আজম তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ১৫০ উর্ধ্বো রান।
ঐতিহাসিক এই দিনে টসে জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় স্বাগতিকরা। নিজেদের দেশে বড় আসর প্রত্যাবর্তনের দিনে অধিনায়ক বাবর আজম ও ইফতিখার আহমেদের বিধ্বংসী শতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৪২ রানের বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে পাকিস্তান। আগে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই বিপাকে পড়ে ম্যান ইন গ্রিনরা। পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে স্বাগতিক দল।
সপ্তম ওভারের ভেতর দলীয় মাত্র ২৫ রানের ভেতর সাজঘরে ফিরেন ফখর জামান ও ইমাম উল হক। ব্যক্তিগত ১৪ রানে কারান কেসির শিকার হন ফখর। অপরদিকে রান আউটের ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফিরেন আরেক ওপেনার ইমাম। তৃতীয় উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে পাকিস্তানের ভাগ্য যেন আজ রান আউটের ফাঁদেই ছিল।
এই দুই তারকা যখন বিধ্বংসী হয়ে উঠছিল ঠিক তখন দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলীয় ১১১ রানে ব্যক্তিগত অর্ধশতক থেকে ৬ রান দূরে থেকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন রিজওয়ান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মিডেল অর্ডার ব্যাটার আগা সালমান। মাত্র ৫ রান করে লামিচানের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। পঞ্চম উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন ইফতিখার আহমেদ ও বাবর আজম।
এই দুই ব্যাটারের বিধ্বংসী জুটিতে শেষদিকে নেপাল বোলাররা দাঁড়াতেই পারেনি। দুজনেই তুলে নেন শতক। ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দেখা পান মিডেল অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ। অপরদিকে বাবর আজম তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ১৫০ উর্ধ্বো রান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে রেকর্ড ২১৪ রানের পার্টনারশিপে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৪২ রানের পাহাড় সমান পুঁজি পায় পাকিস্তান।
সর্বোচ্চ ১৫১ রান করেন বাবর আজম। অপরদিকে ইফতিখার আহমেদ খেলেন অপরাজিত ৭১ বলে ১০৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। এটিই তার ক্যারিয়ারের প্রথম শতক ও ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস। নেপালের হয়ে দুইটি উইকেট সম্পল কামি। দলের হাল ধরেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। তবে পাকিস্তানের ভাগ্য যেন আজ রান আউটের ফাঁদেই ছিল।
এই দুই তারকা যখন বিধ্বংসী হয়ে উঠছিল ঠিক তখন দুর্ভাগ্যজনকভাবে দলীয় ১১১ রানে ব্যক্তিগত অর্ধশতক থেকে ৬ রান দূরে থেকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন রিজওয়ান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মিডেল অর্ডার ব্যাটার আগা সালমান। মাত্র ৫ রান করে লামিচানের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি।
পঞ্চম উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন ইফতিখার আহমেদ ও বাবর আজম। এই দুই ব্যাটারের বিধ্বংসী জুটিতে শেষদিকে নেপাল বোলাররা দাঁড়াতেই পারেনি। দুজনেই তুলে নেন শতক। ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দেখা পান মিডেল অর্ডার ব্যাটার ইফতিখার আহমেদ। অপরদিকে বাবর আজম তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ১৫০ উর্ধ্বো রান।