গোপালগঞ্জে দায়ের করা ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলায় হাজিরা না দেওয়ায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন গোপালগঞ্জ আদালত। আজ বুধবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-১-এর বিচারক শেখ মো. রুবেল এ পরোয়ানা জারি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদী এবং গোপালগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. দেলোয়ার হোসেন সরদার।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে কটূক্তি করেন। এছাড়া মামলার বাদী দোলেয়ার হোসেন সরদারসহ ২৩ জনকে রাজাকার বলে উল্লেখ করেন। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দেলোয়ার হোসেন সরদারের মানহানি হওয়ায় দোলেয়ার হোসেন সরদার বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ আদালতে ২০১৯ সালের ২০ জানুয়ারি রিজভীর বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে এ মামলাটি সিআইডি দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রুহুল কবির রিজভীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। পরে আদালত রিজভীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। আজ বুধবার এ মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি (রুহুল কবির রিজভী) আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারক তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার বাদী দেলোয়ার হোসেন সরদার বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আমার সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ কারণে আমি ২০১৯ সালে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি। পরে সেই মামলায় চলতি বছরের এপ্রিলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করে। আজকে সেই মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবী কাজী আবুল খায়ের বলেন, আজ বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি অসুস্থ হওয়ায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। আমরা আদালতের কাছে সময়ের আবেদন করেছিলাম কিন্তু আদালত সময় আবেদন নাকচ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে কটূক্তি করেন। এছাড়া মামলার বাদী দোলেয়ার হোসেন সরদারসহ ২৩ জনকে রাজাকার বলে উল্লেখ করেন। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দেলোয়ার হোসেন সরদারের মানহানি হওয়ায় দোলেয়ার হোসেন সরদার বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ আদালতে ২০১৯ সালের ২০ জানুয়ারি রিজভীর বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে এ মামলাটি সিআইডি দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রুহুল কবির রিজভীকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। পরে আদালত রিজভীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। আজ বুধবার এ মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি (রুহুল কবির রিজভী) আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারক তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার বাদী দেলোয়ার হোসেন সরদার বলেন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আমার সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ কারণে আমি ২০১৯ সালে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি। পরে সেই মামলায় চলতি বছরের এপ্রিলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করে। আজকে সেই মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবী কাজী আবুল খায়ের বলেন, আজ বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি অসুস্থ হওয়ায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। আমরা আদালতের কাছে সময়ের আবেদন করেছিলাম কিন্তু আদালত সময় আবেদন নাকচ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।