যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা মার্কায় ভোট দিলে জনগণের জীবনমানের ধারাবাহিক উন্নতি অব্যাহত থাকবে। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর মহাখালী আমতলী ঈদগাহ মাঠে ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের উদ্যোগে ‘১৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণে’ অসহায় মানুষের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, নৌকায় ভোট দিলে জনগণের জীবনমানের ধারাবাহিক উন্নতি অব্যাহত থাকবে। একটু পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন বিএনপির সময় কী অবস্থা ছিল। মানুষের আয় কত ছিল, রাস্তা-ঘাটের অবস্থা, শিক্ষার সুযোগ, চিকিৎসার ব্যবস্থা, সামাজিক নিরাপত্তার অবস্থা কী ছিল। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিকল্পনা এখন আপনাদের জন্য উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ। একটা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের এক পরিকল্পিত নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। এমন পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা চলছে, সাধারণ মানুষ যেন সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে। নৌকার ভোটারদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চলছে। আর এ নীলনকশার বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছেন এক-এগারোর কুশীলবরা।
এ দেশের জনগণকে আমরা সবসময় সঙ্গে পেয়েছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ দেশের জনগণ চরম বিপদের সময় আমাদের পাশে ছিল এবং সবসময় থাকে। জনগণ থাকে সেই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যারা দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে, দেশকে গড়ার স্বপ্ন দেখায়। শেখ হাসিনা এই দেশকে গড়ার স্বপ্ন বুকে ধারণ করেন, তাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে এ দেশের মানুষ আছে। যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, ২০০১ সালের পর শত অত্যাচার, নির্যাতন ও হত্যার রাজনীতি করেও তারা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের নিজেদের মতাদর্শ থেকে টলাতে পারেন নাই, নৌকার ভোটারদের টলাতে পারে নাই। এই সংগঠনের ভিত্তি অনেক শক্ত। তাই শেখ হাসিনা একনাগাড়ে তিনবার রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্ন বাস্তবায়নের যোগ্যতা রাখেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন– যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।
শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, নৌকায় ভোট দিলে জনগণের জীবনমানের ধারাবাহিক উন্নতি অব্যাহত থাকবে। একটু পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন বিএনপির সময় কী অবস্থা ছিল। মানুষের আয় কত ছিল, রাস্তা-ঘাটের অবস্থা, শিক্ষার সুযোগ, চিকিৎসার ব্যবস্থা, সামাজিক নিরাপত্তার অবস্থা কী ছিল। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিকল্পনা এখন আপনাদের জন্য উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ। একটা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের এক পরিকল্পিত নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। এমন পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা চলছে, সাধারণ মানুষ যেন সরকারের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে। নৌকার ভোটারদের বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চলছে। আর এ নীলনকশার বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছেন এক-এগারোর কুশীলবরা।
এ দেশের জনগণকে আমরা সবসময় সঙ্গে পেয়েছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ দেশের জনগণ চরম বিপদের সময় আমাদের পাশে ছিল এবং সবসময় থাকে। জনগণ থাকে সেই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যারা দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে, দেশকে গড়ার স্বপ্ন দেখায়। শেখ হাসিনা এই দেশকে গড়ার স্বপ্ন বুকে ধারণ করেন, তাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে এ দেশের মানুষ আছে। যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, ২০০১ সালের পর শত অত্যাচার, নির্যাতন ও হত্যার রাজনীতি করেও তারা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের নিজেদের মতাদর্শ থেকে টলাতে পারেন নাই, নৌকার ভোটারদের টলাতে পারে নাই। এই সংগঠনের ভিত্তি অনেক শক্ত। তাই শেখ হাসিনা একনাগাড়ে তিনবার রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্ন বাস্তবায়নের যোগ্যতা রাখেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন– যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।