নিজেদের সীমান্ত নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। প্রায়ই চরম আকার ধারণ করে এই বিরোধ। এবার অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে শুরু হয়েছে দ্বন্দ্ব। চীনের প্রকাশিত নতুন মানচিত্র নিয়েই মূলত এই দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। গত সোমবার ২৮ আগস্ট প্রকাশিত চীনের স্ট্যান্ডার্ড মানচিত্রে দেখা যায়, ভারতের অরুণাচল ও আকসাই চিন অঞ্চল চীনের মানচিত্রের ভেতরে!
এদিকে চীনের রাষ্ট্র মালিকানাধীন সংবাদ সংস্থা গ্লোবাল টাইমস বলছে, সোমবার প্রকাশিত ২০২৩ সালের মানচিত্রে অরুণাচল ও আকসাই চিন অঞ্চল ছাড়াও দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত অঞ্চল ও তাইওয়ানকেও চীনের ভেতরে রাখা হয়েছে। চীন ছাড়াও বিশ্বের অন্যান্য দেশের এলাকা বিবেচনায় রেখেই মানচিত্রটি বানানো হয়েছে বলে দাবি করা হয় প্রতিবেদনে।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে দিল্লি। প্রতিক্রিয়ায় মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) এক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর বলেন, এই ধরনের ভ্রান্তি ছড়ানো ম্যাপ প্রকাশের অভ্যাস চীনের রয়েছে। এভাবে ম্যাপ পরিবর্তন করে কিছুই হবে না। ওই ভূখণ্ড ভারতের ছিল, ভারতেরই রয়েছে।
এস জয়শংকর বলেন, চীন ওদের ম্যাপে এমন ভূখণ্ডকে অন্তর্গত করেছে, যা আদৌ ওদের নয়। এটা ওদের পুরোনো অভ্যাস। ভারতীয় ভূখণ্ডকে নিজেদের ম্যাপে ঢুকিয়ে দিলেই কিছু পরিবর্তন হয় না। ভারত সরকার নিজেদের সীমান্ত সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত। আজগুবি দাবি করলেই অন্যের ভূখণ্ড ওদের হয়ে যাবে না।
এ ব্যাপারে কংগ্রেসের এমপি মনীশ তিওয়ারি বলেন, জি ২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। বিজেপি সরকারের উচিৎ হবে, এ নিয়ে তাঁকে কড়া কথা শুনিয়ে দেওয়া। এর আগেও এমন করে কিছু জায়গার দখল এরা নিয়ে নিয়েছে। এভাবে আর চলতে দেওয়া যায় না।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। তাতে আলাদা করে কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওই সময় সীমান্ত নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়। এরপরই মানচিত্রের এই ঘটনা ঘটল।
এদিকে চীনের রাষ্ট্র মালিকানাধীন সংবাদ সংস্থা গ্লোবাল টাইমস বলছে, সোমবার প্রকাশিত ২০২৩ সালের মানচিত্রে অরুণাচল ও আকসাই চিন অঞ্চল ছাড়াও দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত অঞ্চল ও তাইওয়ানকেও চীনের ভেতরে রাখা হয়েছে। চীন ছাড়াও বিশ্বের অন্যান্য দেশের এলাকা বিবেচনায় রেখেই মানচিত্রটি বানানো হয়েছে বলে দাবি করা হয় প্রতিবেদনে।
এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে দিল্লি। প্রতিক্রিয়ায় মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) এক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর বলেন, এই ধরনের ভ্রান্তি ছড়ানো ম্যাপ প্রকাশের অভ্যাস চীনের রয়েছে। এভাবে ম্যাপ পরিবর্তন করে কিছুই হবে না। ওই ভূখণ্ড ভারতের ছিল, ভারতেরই রয়েছে।
এস জয়শংকর বলেন, চীন ওদের ম্যাপে এমন ভূখণ্ডকে অন্তর্গত করেছে, যা আদৌ ওদের নয়। এটা ওদের পুরোনো অভ্যাস। ভারতীয় ভূখণ্ডকে নিজেদের ম্যাপে ঢুকিয়ে দিলেই কিছু পরিবর্তন হয় না। ভারত সরকার নিজেদের সীমান্ত সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত। আজগুবি দাবি করলেই অন্যের ভূখণ্ড ওদের হয়ে যাবে না।
এ ব্যাপারে কংগ্রেসের এমপি মনীশ তিওয়ারি বলেন, জি ২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। বিজেপি সরকারের উচিৎ হবে, এ নিয়ে তাঁকে কড়া কথা শুনিয়ে দেওয়া। এর আগেও এমন করে কিছু জায়গার দখল এরা নিয়ে নিয়েছে। এভাবে আর চলতে দেওয়া যায় না।
এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। তাতে আলাদা করে কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ওই সময় সীমান্ত নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়। এরপরই মানচিত্রের এই ঘটনা ঘটল।