জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’র অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা চাষী আলম। নাটকের সুবাদে তিনি ‘হাবু ভাই’ নামেই বেশি পরিচিত। গত শুক্রবার পারিবারিক আয়োজনে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে তার। বিয়ের দিন তিনি জানিয়েছিলেন, ঢাকায় বড় করে রিসিভশন অনুষ্ঠান করবেন। কিন্তু সেটা আর হচ্ছে না। বিয়ের রিসিপশন অনুষ্ঠান না করে সেই টাকা এতিমখানায় খাওয়াতে চাইলেন এই অভিনেতা।
জানা যায়, স্ত্রীর সম্মতিতেই এমন সিদ্ধান্ত নেন চাষী আলম।গতকাল মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, ‘আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী। অনেক বন্ধুবান্ধব। তুলতুলের পরিবারেও অনেক মানুষ। আমি বড় করে অনুষ্ঠান করতে গেলে ইচ্ছাকৃতভাবে বা মনের অজান্তেই অনেকে হয়ত বাদ পড়তে পারেন। এই কারণে সেটা চাচ্ছি না। আমার রিসিপশনে যে টাকাটা খরচ হত সেটা আমি এতিমখানায় দিয়ে দেব। এখানে আমার বন্ধু-বান্ধবরা যদি মন খারাপ করে তাহলে কিছু করার নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি একবেলা খাওয়াতে রাজি না। খাওয়ালে ভালোভাবে খাওয়াবো। একটা এতিমখানায় তিন দিনের যে খরচ হয় সেটা দিয়ে দেব। এমন চার/পাঁচটা এতিমখানায় খাওয়াব। এ ছাড়া সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু জিনিস কিনে দেব- যাতে তারা সেগুলো অনেকদিন ব্যবহার করতে পারে।’
এদিকে চাষী আলমের স্ত্রীর নাম তুলতুল। তিনি ঢাকার মেয়ে। রাজধানীর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। স্বামীর সিদ্ধান্তে তিনিও অনেক খুশি। তুলতুল বললেন, ‘ও (চাষী আলম) আমাকে বলেছে, আমি এটা করতে চাই। তখন আমি বলেছি, আলহামদুলিল্লাহ। এটা অবশ্যই ভাল কাজ। বরং আমি খুশিই হয়েছি।’
জানা যায়, স্ত্রীর সম্মতিতেই এমন সিদ্ধান্ত নেন চাষী আলম।গতকাল মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, ‘আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী। অনেক বন্ধুবান্ধব। তুলতুলের পরিবারেও অনেক মানুষ। আমি বড় করে অনুষ্ঠান করতে গেলে ইচ্ছাকৃতভাবে বা মনের অজান্তেই অনেকে হয়ত বাদ পড়তে পারেন। এই কারণে সেটা চাচ্ছি না। আমার রিসিপশনে যে টাকাটা খরচ হত সেটা আমি এতিমখানায় দিয়ে দেব। এখানে আমার বন্ধু-বান্ধবরা যদি মন খারাপ করে তাহলে কিছু করার নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি একবেলা খাওয়াতে রাজি না। খাওয়ালে ভালোভাবে খাওয়াবো। একটা এতিমখানায় তিন দিনের যে খরচ হয় সেটা দিয়ে দেব। এমন চার/পাঁচটা এতিমখানায় খাওয়াব। এ ছাড়া সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু জিনিস কিনে দেব- যাতে তারা সেগুলো অনেকদিন ব্যবহার করতে পারে।’
এদিকে চাষী আলমের স্ত্রীর নাম তুলতুল। তিনি ঢাকার মেয়ে। রাজধানীর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। স্বামীর সিদ্ধান্তে তিনিও অনেক খুশি। তুলতুল বললেন, ‘ও (চাষী আলম) আমাকে বলেছে, আমি এটা করতে চাই। তখন আমি বলেছি, আলহামদুলিল্লাহ। এটা অবশ্যই ভাল কাজ। বরং আমি খুশিই হয়েছি।’