নাটোরের বাগাতিপাড়ায় বিয়ের দাবিতে রাজিকুল ইসলাম পাপ্পু নামে এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে অবস্থান করছেন কলেজছাত্রী। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে উপজেলার পাঁকা-সোলইপাড়া গ্রামে।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, বিয়ের দাবিতে প্রেমিক পাপ্পুর বাড়িতে অবস্থান করায় তার পরিবারের সদস্যরা ওই তরুণী ও তার সঙ্গে থাকা মামিকে নির্যাতন করেছে। বর্তমানে তারা বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সোমবার (২৯ আগস্ট) সকাল থেকে প্রেমিক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই কলেজছাত্রী।
অভিযুক্ত রাজিকুল ইসলাম পাপ্পু উপজেলার পাঁকা-সোলইপাড়া গ্রামের মোস্তফা ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগী ওই তরুণী জানান, প্রায় নয় মাস আগে রাজিকুল ইসলাম পাপ্পুর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। একপর্যায়ে তাদের প্রেমের সম্পর্ক রূপ নেয় শারীরিক সম্পর্কে। কয়েকদিন আগে সে প্রেমিক পাপ্পুকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। কিন্তু পাপ্পু বিয়েতে রাজি না হয়ে টালবাহানা শুরু করে। একসময় যোগাযোগ বন্ধ করে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের দিয়ে আপসের চেষ্টা করে। বাধ্য হয়ে সোমবার সকাল থেকে সে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করেছে।
তখন পাপ্পুর পরিবারের সদস্যরা তাকে মারধরের পর বাড়ি থেকে বের দেয়। পরে বাড়ির গেটের সামনেই অনশন চালিয়ে যেতে থাকে সে। খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর মামি তাকে দেখতে গেলে তাকেও মারধর করে পাপ্পুর পরিবারের সদস্যরা তারা। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
অভিযুক্ত রাজিকুল ইসলাম পাপ্পু বলেন, তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ সঠিক নয়। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হেলাল উদ্দিন বলেন, আমরা উভয় পক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসার চেষ্টা করলেও এর সমাধান করতে পারিনি। মেয়েটা একরকম উপায় না পেয়েই এমনটা করেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সোহানুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে চলে যায়। পরবর্তীতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে আবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ওসি শফিউল আযম খাঁন বলেন, মারামারির ঘটনাটি শুনেছি। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর পক্ষে তার মামী অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, বিয়ের দাবিতে প্রেমিক পাপ্পুর বাড়িতে অবস্থান করায় তার পরিবারের সদস্যরা ওই তরুণী ও তার সঙ্গে থাকা মামিকে নির্যাতন করেছে। বর্তমানে তারা বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সোমবার (২৯ আগস্ট) সকাল থেকে প্রেমিক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই কলেজছাত্রী।
অভিযুক্ত রাজিকুল ইসলাম পাপ্পু উপজেলার পাঁকা-সোলইপাড়া গ্রামের মোস্তফা ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগী ওই তরুণী জানান, প্রায় নয় মাস আগে রাজিকুল ইসলাম পাপ্পুর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। একপর্যায়ে তাদের প্রেমের সম্পর্ক রূপ নেয় শারীরিক সম্পর্কে। কয়েকদিন আগে সে প্রেমিক পাপ্পুকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। কিন্তু পাপ্পু বিয়েতে রাজি না হয়ে টালবাহানা শুরু করে। একসময় যোগাযোগ বন্ধ করে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের দিয়ে আপসের চেষ্টা করে। বাধ্য হয়ে সোমবার সকাল থেকে সে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করেছে।
তখন পাপ্পুর পরিবারের সদস্যরা তাকে মারধরের পর বাড়ি থেকে বের দেয়। পরে বাড়ির গেটের সামনেই অনশন চালিয়ে যেতে থাকে সে। খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর মামি তাকে দেখতে গেলে তাকেও মারধর করে পাপ্পুর পরিবারের সদস্যরা তারা। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
অভিযুক্ত রাজিকুল ইসলাম পাপ্পু বলেন, তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ সঠিক নয়। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হেলাল উদ্দিন বলেন, আমরা উভয় পক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসার চেষ্টা করলেও এর সমাধান করতে পারিনি। মেয়েটা একরকম উপায় না পেয়েই এমনটা করেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সোহানুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে চলে যায়। পরবর্তীতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরে আবার তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ওসি শফিউল আযম খাঁন বলেন, মারামারির ঘটনাটি শুনেছি। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী কলেজছাত্রীর পক্ষে তার মামী অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।