এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকু’র দেনা পরিশোধের পর বর্তমানে দেশের রির্জাভের পরিমাণ কত জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশের রিজার্ভের পরিমাণ ২৯.৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আজ সোমবার (৮ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের রিজার্ভ রয়েছে ২৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সদস্য ভুক্তদেশ হিসাবে ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল ও পাকিস্তানের আমদানি বিল পরিশোধকে আকু বলা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর আকুল আমদানি বিল পরিশোধ করে। আকু বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী আন্তর্জাতিক গণনা পদ্ধতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের আরও ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বাদ দিতে হবে। তাহলে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৪ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) এক ভার্চুয়াল সভায় রেমিট্যান্সের দাম প্রতি ডলার ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৮ টাকা করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর রপ্তানি বিল পরিশোধে ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৬ টাকা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত রিজার্ভ রয়েছে। এটি দিয়ে আগামী ৫ মাসের বেশি আমদানি বিল পরিশোধ করা যাবে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তিন মাস।’
আজ সোমবার (৮ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের রিজার্ভ রয়েছে ২৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সদস্য ভুক্তদেশ হিসাবে ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল ও পাকিস্তানের আমদানি বিল পরিশোধকে আকু বলা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর অন্তর আকুল আমদানি বিল পরিশোধ করে। আকু বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী আন্তর্জাতিক গণনা পদ্ধতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের আরও ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বাদ দিতে হবে। তাহলে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৪ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) এক ভার্চুয়াল সভায় রেমিট্যান্সের দাম প্রতি ডলার ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৮ টাকা করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর রপ্তানি বিল পরিশোধে ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৬ টাকা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত রিজার্ভ রয়েছে। এটি দিয়ে আগামী ৫ মাসের বেশি আমদানি বিল পরিশোধ করা যাবে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে তিন মাস।’