আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক শাকিল খান। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন চেয়েও পাননি। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনেও বাগেরহাট-৩ আসন (মোংলা-রামপাল) থেকে নির্বাচন করতে এরই মধ্যে প্রচারণাও শুরু করেছেন ‘এই মন তোমাকে দিলাম’ খ্যাত নায়ক।
গতকাল সোমবার ২৮ আগষ্ট বিকেল ৫টায় মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে কৃষকলীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শোকসভায় উপস্থিত ছিলেন শাকিল খান। তার সঙ্গে আরও ছিলেন রামপাল, মোংলা এবং বাগেরহাটের স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা।
গত জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন চেয়েও পাননি শাকিল খান। তখন তিনি এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তিনি মনোনয়ন না পাওয়ায় তার চেয়ে তার চেয়ে আমার এলাকার মানুষ বেশি কষ্ট পেয়েছেন। বলেন, আসলে তারা আমাকে বেশ ভালোবাসতো। আমার হয়ে তারাই আফসোস করছে। উল্টো আমাকেই ফোন করে এলাকার মানুষকে স্বান্তনা দিতে হচ্ছে।
ওই সাক্ষাৎকারে শাকিল খান জানান, অনেকেই মনে করেন তার জন্ম চট্টগ্রামে। এটি পুরোপুরি ভুল বলে জানিয়েছিলেন শাকিল খান। বলেছিলেন, আমার জন্ম বাগেরহাটে। কিন্তু চট্টগ্রামে বড় হয়েছি, লেখাপড়া করেছি। কারণ বাবা সেখানে ব্যবসা করতেন। আর জন্মস্থান বলেই বাগেরহাটের এই আসন থেকে থেকেই নির্বাচনে অংশ নিতে চেয়েছি। আগেই বলেছি, এলাকার মানুষ আমাকে ওই আসন থেকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়।
শাকিল খান বলেন, আওয়ামী লীগ যদি দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে মনে করতাম, একজন দেশের নাগরিক হিসেবে আমি সরে আসতাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ দেশের উন্নয়ন করেছে। গত ১০ বছরের দেশে যে পরিমাণে কাজ হয়েছে এটা তো বিশ্বের কাছে বিস্ময়! সারাবিশ্বের মানুষ এখন বাংলাদেশকে চেনে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে।
এদিকে নতুন যারা ভোটার, তারা কেন নৌকায় ভোট দেবে জানতে চাইলে শত শত কারণ ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কেন দেবে না এর কোনো উত্তর নেই। তাই আমি নৌকার সঙ্গে আছি। নতুন প্রজন্মের কাছে আমার আশা, তারাও থাকবে। সরকার ক্ষমতায় এলে আবার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমি মনে করি।
গতকাল সোমবার ২৮ আগষ্ট বিকেল ৫টায় মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে কৃষকলীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শোকসভায় উপস্থিত ছিলেন শাকিল খান। তার সঙ্গে আরও ছিলেন রামপাল, মোংলা এবং বাগেরহাটের স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা।
গত জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন চেয়েও পাননি শাকিল খান। তখন তিনি এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তিনি মনোনয়ন না পাওয়ায় তার চেয়ে তার চেয়ে আমার এলাকার মানুষ বেশি কষ্ট পেয়েছেন। বলেন, আসলে তারা আমাকে বেশ ভালোবাসতো। আমার হয়ে তারাই আফসোস করছে। উল্টো আমাকেই ফোন করে এলাকার মানুষকে স্বান্তনা দিতে হচ্ছে।
ওই সাক্ষাৎকারে শাকিল খান জানান, অনেকেই মনে করেন তার জন্ম চট্টগ্রামে। এটি পুরোপুরি ভুল বলে জানিয়েছিলেন শাকিল খান। বলেছিলেন, আমার জন্ম বাগেরহাটে। কিন্তু চট্টগ্রামে বড় হয়েছি, লেখাপড়া করেছি। কারণ বাবা সেখানে ব্যবসা করতেন। আর জন্মস্থান বলেই বাগেরহাটের এই আসন থেকে থেকেই নির্বাচনে অংশ নিতে চেয়েছি। আগেই বলেছি, এলাকার মানুষ আমাকে ওই আসন থেকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়।
শাকিল খান বলেন, আওয়ামী লীগ যদি দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে মনে করতাম, একজন দেশের নাগরিক হিসেবে আমি সরে আসতাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ দেশের উন্নয়ন করেছে। গত ১০ বছরের দেশে যে পরিমাণে কাজ হয়েছে এটা তো বিশ্বের কাছে বিস্ময়! সারাবিশ্বের মানুষ এখন বাংলাদেশকে চেনে। এসব কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে।
এদিকে নতুন যারা ভোটার, তারা কেন নৌকায় ভোট দেবে জানতে চাইলে শত শত কারণ ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কেন দেবে না এর কোনো উত্তর নেই। তাই আমি নৌকার সঙ্গে আছি। নতুন প্রজন্মের কাছে আমার আশা, তারাও থাকবে। সরকার ক্ষমতায় এলে আবার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমি মনে করি।