কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় মাত্র আট মাসে সম্পূর্ণ কোরআন হিফজ (মুখস্থ) করে বিস্ময়কর নজির স্থাপন করেছেন শিশু আজমল হাসান রুহান। সাড়ে নয় বছর বয়সী আজমল হাসান রুহান পাকুন্দিয়া উপজেলার দক্ষিণ চরটেকী গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী মো. আব্দুর রশিদের ছেলে।
রুহান পাকুন্দিয়া পৌর এলাকার চরপাকুন্দিয়া গ্রামের দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার হিফজুল কোরআন বিভাগের বালক শাখার শিক্ষার্থী। এখানেই তিনি পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছেন। পরিবারে তিন ভাই বোনের মধ্যে রুহান সবার বড়।
আজমল হাসান রুহানের চাচা মো. শহিদুল আলম বলেন, রুহানের বাবা প্রবাসে থাকায় তাদের পরিবারের সব সদস্যকে দেখাশোনা করে আসছি আমি। রুহান ৮ মাসে কোরআনের হাফেজ হওয়ায় তাদের পরিবারে আনন্দ বিরাজ করছে। ভবিষ্যতে রুহান যেন বিশ্ববিখ্যাত আলেম হয়ে ইসলাম ও দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারে তার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রিন্সিপাল মুফতি মো. শরিফুল ইসলাম জানান, হিফজুল কোরআন বিভাগে পড়াশোনা শেষ করতে প্রায় তিন বছর সময় লাগে। সেখানে তার সময় লেগেছে মাত্র আট মাস। আল্লাহর অশেষ অনুগ্রহে শিক্ষক ও অভিভাবকদের চেষ্টা ও প্রচেষ্টায় ২৪০ দিনে হিফজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি এই কেন্দ্রিক মেধাবী শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত ভদ্র ও শান্ত স্বভাবের হয়ে থাকে। রুহানও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আমরা তার জন্য দোয়া করি ও দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই তাকে আল্লাহ তায়ালা ইসলাম, দেশ, জাতি ও মানবতার খাদেম হিসেবে কবুল করেন।
রুহান পাকুন্দিয়া পৌর এলাকার চরপাকুন্দিয়া গ্রামের দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার হিফজুল কোরআন বিভাগের বালক শাখার শিক্ষার্থী। এখানেই তিনি পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছেন। পরিবারে তিন ভাই বোনের মধ্যে রুহান সবার বড়।
আজমল হাসান রুহানের চাচা মো. শহিদুল আলম বলেন, রুহানের বাবা প্রবাসে থাকায় তাদের পরিবারের সব সদস্যকে দেখাশোনা করে আসছি আমি। রুহান ৮ মাসে কোরআনের হাফেজ হওয়ায় তাদের পরিবারে আনন্দ বিরাজ করছে। ভবিষ্যতে রুহান যেন বিশ্ববিখ্যাত আলেম হয়ে ইসলাম ও দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারে তার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রিন্সিপাল মুফতি মো. শরিফুল ইসলাম জানান, হিফজুল কোরআন বিভাগে পড়াশোনা শেষ করতে প্রায় তিন বছর সময় লাগে। সেখানে তার সময় লেগেছে মাত্র আট মাস। আল্লাহর অশেষ অনুগ্রহে শিক্ষক ও অভিভাবকদের চেষ্টা ও প্রচেষ্টায় ২৪০ দিনে হিফজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি এই কেন্দ্রিক মেধাবী শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত ভদ্র ও শান্ত স্বভাবের হয়ে থাকে। রুহানও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আমরা তার জন্য দোয়া করি ও দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই তাকে আল্লাহ তায়ালা ইসলাম, দেশ, জাতি ও মানবতার খাদেম হিসেবে কবুল করেন।