নির্যাতন ও যৌতুক দাবির অভিযোগে স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় পুলিশ কর্মকর্তা মানিকুল ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার (২৮ আগস্ট) সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক মিজানুর রহমান ভূইয়া জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রাশিদা সঈদা খানম জানান, স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় মানিকুল উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। আজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মানিকুল পুলিশের পরিদর্শক পদে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকাকালীন তার চিকিৎসক স্ত্রী ২০১৭ সালে এ মামলা দায়ের করেন। মানিকুল তার ১৮ বছরের চাকরি জীবনে ১৩ বার তিরষ্কৃত হয়েছেন। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে একাধিক বিয়ে ও প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা মানিকুল ইসলাম মিথ্যা তথ্য দিয়ে ২০১৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সিলেটের ওসমানী নগর এলাকার কানাডা প্রবাসী এক নারী চিকিৎসককে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে মানিক তাকে কানাডা নিতে স্ত্রীর ওপর চাপ প্রয়োগ ও ৫০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। ২০১৭ সালের ১৮ জুন তার স্ত্রী কানাডা থেকে দেশে আসেন। এ সময় মানিকুল পরিদর্শক পদে নবীগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। স্ত্রীকে ওসমানী বিমানবন্দর থেকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে মানিক আবারও ৫০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। এ ছাড়া স্ত্রীকে মারধর করে পাসপোর্ট, ক্রেডিট কার্ড, ৫ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৫ হাজার কানাডিয়ান ডলার ছিনিয়ে নেয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন মানিকের স্ত্রী। পরবর্তীতে মামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মানিক সাময়িক বরখাস্ত হন।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রাশিদা সঈদা খানম জানান, স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় মানিকুল উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। আজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মানিকুল পুলিশের পরিদর্শক পদে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকাকালীন তার চিকিৎসক স্ত্রী ২০১৭ সালে এ মামলা দায়ের করেন। মানিকুল তার ১৮ বছরের চাকরি জীবনে ১৩ বার তিরষ্কৃত হয়েছেন। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে একাধিক বিয়ে ও প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা মানিকুল ইসলাম মিথ্যা তথ্য দিয়ে ২০১৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সিলেটের ওসমানী নগর এলাকার কানাডা প্রবাসী এক নারী চিকিৎসককে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে মানিক তাকে কানাডা নিতে স্ত্রীর ওপর চাপ প্রয়োগ ও ৫০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। ২০১৭ সালের ১৮ জুন তার স্ত্রী কানাডা থেকে দেশে আসেন। এ সময় মানিকুল পরিদর্শক পদে নবীগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। স্ত্রীকে ওসমানী বিমানবন্দর থেকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে মানিক আবারও ৫০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। এ ছাড়া স্ত্রীকে মারধর করে পাসপোর্ট, ক্রেডিট কার্ড, ৫ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৫ হাজার কানাডিয়ান ডলার ছিনিয়ে নেয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন মানিকের স্ত্রী। পরবর্তীতে মামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মানিক সাময়িক বরখাস্ত হন।