প্রদীপ রায় জিতু, বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) থেকে: দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের তুলশীপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান এবং চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান হতে মৃত ব্যক্তিদের কঙ্কাল-হাড়গোড় চুরির ঘটনায় চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান এলাকা থেকে ৫ জনকে আটক এর বিষয় বীরগঞ্জ থানায় প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার (২৮ আগষ্ট-২০২৩) দুপুরে বীরগঞ্জ পুলিশের আয়োজনে প্রেস ব্রিফিংয়ে বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বীরগঞ্জ সার্কেল) মো: খোদাদাদ সুমন। ব্রিফিংয়ে এসময় মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহিনুর রহমান চৌধুরী শাহিন সহ দিনাজপুর জেলা ও বীরগঞ্জ উপজেলার কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বীরগঞ্জ সার্কেল) খোদাদাদ সুমন বলেন, গতকাল গভীর রাতে বীরগঞ্জ উপজেলা মোহনপুর ইউনিয়নের চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান এলাকা হতে মৃত মানুষের হাড় কঙ্কাল চুরির ঘটনায় পাঁচজন কে আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন, শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার নারায়ণখেলা বাজার এলাকার মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে মো: লালচান (৩০), বাবর হোসেনের ছেলে আব্দুস সোবহান ওরফে সফু (২৮), মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে মো: ফরিদ ওরফে শেখ ফরিদ (২৪), ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মৃত ওসমান গনি এর ছেলে মো: সেরাজুল ইসলাম ওরফে সিরাজুল ইসলাম (২৭) ও ময়মনসিংহ জেলার অষ্টধর কোতয়ালী মডেল থানা এলাকার মো: তাজিম উদ্দিন ওরফে আজিজুল ইসলামের ছেলে মো: দেলোয়ার হোসেন বাবু (২৫)। সেইসাথে আটককৃত আসামীদের হেফাজত হতে কবর হতে কঙ্কাল চুরির কাজে ব্যবহৃত মালামাল এবং ৫টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা কঙ্কাল চুরির চক্রের সক্রিয় সদস্য এবং বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের তুলশীপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান ও চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান সহ দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন কবরস্থান হতে মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল-হাড়গোড় চুরি করেছে। তারা পুরাতন কবরগুলোকে টার্গেট করে তাদের ২/৩ জন করে দুই/তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে কঙ্কাল চুরির কাজে সংঘটিত হয়ে থাকে।
চুরিকৃত কঙ্কালগুলো রংপুরসহ ঢাকার বিভিন্নস্থানে নিয়ে প্রতিটি কঙ্কাল ৬ হাজার ৫শত থেকে ৭হাজার ৫ শত টাকা বিক্রি করে থাকে বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়।
এবিষয়ে বীরগঞ্জ থানায় তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে এবং সকল ঘটনায় জড়িত অন্যান্য সদস্যদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি যাচাই করে দ্রুত অন্যান্য অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। সকল অপরাধীদের সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।
সোমবার (২৮ আগষ্ট-২০২৩) দুপুরে বীরগঞ্জ পুলিশের আয়োজনে প্রেস ব্রিফিংয়ে বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বীরগঞ্জ সার্কেল) মো: খোদাদাদ সুমন। ব্রিফিংয়ে এসময় মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহিনুর রহমান চৌধুরী শাহিন সহ দিনাজপুর জেলা ও বীরগঞ্জ উপজেলার কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বীরগঞ্জ সার্কেল) খোদাদাদ সুমন বলেন, গতকাল গভীর রাতে বীরগঞ্জ উপজেলা মোহনপুর ইউনিয়নের চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান এলাকা হতে মৃত মানুষের হাড় কঙ্কাল চুরির ঘটনায় পাঁচজন কে আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন, শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার নারায়ণখেলা বাজার এলাকার মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে মো: লালচান (৩০), বাবর হোসেনের ছেলে আব্দুস সোবহান ওরফে সফু (২৮), মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে মো: ফরিদ ওরফে শেখ ফরিদ (২৪), ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মৃত ওসমান গনি এর ছেলে মো: সেরাজুল ইসলাম ওরফে সিরাজুল ইসলাম (২৭) ও ময়মনসিংহ জেলার অষ্টধর কোতয়ালী মডেল থানা এলাকার মো: তাজিম উদ্দিন ওরফে আজিজুল ইসলামের ছেলে মো: দেলোয়ার হোসেন বাবু (২৫)। সেইসাথে আটককৃত আসামীদের হেফাজত হতে কবর হতে কঙ্কাল চুরির কাজে ব্যবহৃত মালামাল এবং ৫টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা কঙ্কাল চুরির চক্রের সক্রিয় সদস্য এবং বীরগঞ্জ উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের তুলশীপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান ও চৌধুরীহাট বালাপুকুর কেন্দ্রীয় কবরস্থান সহ দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন কবরস্থান হতে মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল-হাড়গোড় চুরি করেছে। তারা পুরাতন কবরগুলোকে টার্গেট করে তাদের ২/৩ জন করে দুই/তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে কঙ্কাল চুরির কাজে সংঘটিত হয়ে থাকে।
চুরিকৃত কঙ্কালগুলো রংপুরসহ ঢাকার বিভিন্নস্থানে নিয়ে প্রতিটি কঙ্কাল ৬ হাজার ৫শত থেকে ৭হাজার ৫ শত টাকা বিক্রি করে থাকে বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়।
এবিষয়ে বীরগঞ্জ থানায় তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে এবং সকল ঘটনায় জড়িত অন্যান্য সদস্যদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি যাচাই করে দ্রুত অন্যান্য অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। সকল অপরাধীদের সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হবে।