সদ্য প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের মোট তিন হাজার ৮৫ জন পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসির পরীক্ষায় উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জ করে ফেল থেকে পাস করেছে ১০৪ জন পরীক্ষার্থী। আর নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৬২ জন। তবে উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জ করে জিপিএ-৫ পায়নি ফেল করা কোনো শিক্ষার্থী।
সোমবার (২৮ আগস্ট) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এ বোর্ডের এক লাখ ৯১ হাজারটি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিল ৭৩ হাজার ৪৬ জন পরীক্ষার্থী।
জানা গেছে, কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেন পরীক্ষার্থীরা। গত ২৮ জুলাই এসএসসি ও সমমানে পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। সেদিনের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাস করেছে ৮০.৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন। এসএসসি ও সমমানে পাস করেছিল ১৬ লাখ ৪১ হাজার ১৪০ জন পরীক্ষার্থী।
গত ২৮ জুলাই প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, ঢাকা বোর্ডে পাস করেছিল ৭৭.৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ হাজার ৩৩৩ জন।
সোমবার (২৮ আগস্ট) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এ বোর্ডের এক লাখ ৯১ হাজারটি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছিল ৭৩ হাজার ৪৬ জন পরীক্ষার্থী।
জানা গেছে, কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেন পরীক্ষার্থীরা। গত ২৮ জুলাই এসএসসি ও সমমানে পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। সেদিনের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাস করেছে ৮০.৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন। এসএসসি ও সমমানে পাস করেছিল ১৬ লাখ ৪১ হাজার ১৪০ জন পরীক্ষার্থী।
গত ২৮ জুলাই প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, ঢাকা বোর্ডে পাস করেছিল ৭৭.৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ হাজার ৩৩৩ জন।