গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আলিম পরীক্ষায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এখন ২২৬ পরীক্ষার্থী পাস নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অভিভাবকরা। রোববার (২৭ আগস্ট) উপজেলার আলিম পরীক্ষার একমাত্র কেন্দ্র ধুমাইটারী সিদ্দিকীয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসায় ইংরেজি প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং ২৩৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২২৬ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষা চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। এতে অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্রে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া হয়। ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ার পর থেকে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
মো. আব্দুল আজিজ নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, আমরা যারা পরীক্ষার্থী তারা না হয় বিষয়টি খেয়াল করিনি, কিন্তু যারা পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন তারা তো ভুল প্রশ্নপত্রে আমাদের পরীক্ষা নিয়েছেন। ফলাফল আসবে কি না- এ নিয়েও চিন্তিত শিক্ষার্থীরা। এদিকে ধুমাইটারী সিদ্দিকীয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বরত কেন্দ্র সচিব ও মাদরাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কে ওয়াই এম আব্দুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
কেন্দ্রের নিয়োজিত ট্যাগ অফিসার ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ লস্কর বলেন, ‘পরীক্ষা চলাকালীন কেউ বিষয়টি আমাকে জানায়নি। যদি ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নিয়ে থাকে এ দায় আমার নয়, এর দায়-দায়িত্ব কেন্দ্র সচিবের।
এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন মণ্ডল বলেন, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষায় নেওয়া ঠিক হয়নি। বোর্ড চাইলে এই প্রশ্নপত্রের আলোকে খাতা দেখার নির্দেশ দিতে পারে, তখন পরীক্ষার্থীদের ফলাফল আসবে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ-নূর-এ আলম বলেন, অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্রে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া উচিত হয়নি। এর পুরো দায় কেন্দ্র সচিবের উপর বর্তায়। কেন্দ্র সচিবের সঙ্গে এখনো দেখা হয়নি। ওনাকে ডেকেছি, উনি আসলে বিস্তারিত জানতে পারবো।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর কায়সার আহমেদ বলেন, বিষয়টি অনিয়ম। এর দায় কেন্দ্র সচিবের। ইউএনও'কে আমি বলেছি পুরো বিষয় জেনে আমাকে বিস্তারিত জানাতে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মো. আব্দুল আজিজ নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, আমরা যারা পরীক্ষার্থী তারা না হয় বিষয়টি খেয়াল করিনি, কিন্তু যারা পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন তারা তো ভুল প্রশ্নপত্রে আমাদের পরীক্ষা নিয়েছেন। ফলাফল আসবে কি না- এ নিয়েও চিন্তিত শিক্ষার্থীরা। এদিকে ধুমাইটারী সিদ্দিকীয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বরত কেন্দ্র সচিব ও মাদরাসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কে ওয়াই এম আব্দুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
কেন্দ্রের নিয়োজিত ট্যাগ অফিসার ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ লস্কর বলেন, ‘পরীক্ষা চলাকালীন কেউ বিষয়টি আমাকে জানায়নি। যদি ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নিয়ে থাকে এ দায় আমার নয়, এর দায়-দায়িত্ব কেন্দ্র সচিবের।
এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন মণ্ডল বলেন, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষায় নেওয়া ঠিক হয়নি। বোর্ড চাইলে এই প্রশ্নপত্রের আলোকে খাতা দেখার নির্দেশ দিতে পারে, তখন পরীক্ষার্থীদের ফলাফল আসবে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ-নূর-এ আলম বলেন, অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্রে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া উচিত হয়নি। এর পুরো দায় কেন্দ্র সচিবের উপর বর্তায়। কেন্দ্র সচিবের সঙ্গে এখনো দেখা হয়নি। ওনাকে ডেকেছি, উনি আসলে বিস্তারিত জানতে পারবো।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর কায়সার আহমেদ বলেন, বিষয়টি অনিয়ম। এর দায় কেন্দ্র সচিবের। ইউএনও'কে আমি বলেছি পুরো বিষয় জেনে আমাকে বিস্তারিত জানাতে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।