ফয়সাল হক চিলমারী(কুড়িগ্রাম) থেকে: কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তা নদীর তীব্র স্রোতে বুড়িরহাট স্পার বাঁধের ৩০মিটার ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া চরম হুমকির মুখে রয়েছে অবশিষ্ট ৩০ মিটার। সেটি রক্ষায় কাজ করছে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন। এ ঘটনায় ভাঙন আতঙ্কে রয়েছেন আশপাশ এলাকার কয়েক হাজার পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে ১৫০ মিটার রাজারহাটের বুড়িরহাটে নির্মিত বাঁধের পশ্চিমে ৬০ মিটার আরসিসি স্পার বাঁধ নির্মাণ করা হয়। প্রায় এক বছর ধরে বাঁধটির পশ্চিমের ৩০মিটার অংশের তলদেশ থেকে মাটি সরে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়। চলতি আগস্ট মাস থেকে সেটিতে ভাঙন দেখা দেয়। গতকাল শনিবার রাতে স্পার বাঁধের ওই ঝুঁকিপূর্ণ ৩০ মিটার তিস্তা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। অবশিষ্ট ৩০ মিটার রক্ষায় পানি উন্নয়ন বোর্ড বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেললেও কোন কাজে আসছে না। যে কোন মুহূর্তে বাকিটুকুও নদীতে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় রবিবার দুপুরে কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শচীন্দ্র নাথ রায়, আব্দুল বাতেন, আফজাল হোসেন, মকবুল মিয়া, আইয়ুব আলীসহ কয়েকজন জানান, বাঁধটি রক্ষা না হলে ঘড়িয়াল ডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাট, বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের চৈত্রা, রামহরি এবং ডাংরা এলাকার প্রায় সাড়ে তিন হাজার পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, অবশিষ্ট ৩০ মিটার স্পার বাঁধটি রক্ষায় জি ব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে ১৫০ মিটার রাজারহাটের বুড়িরহাটে নির্মিত বাঁধের পশ্চিমে ৬০ মিটার আরসিসি স্পার বাঁধ নির্মাণ করা হয়। প্রায় এক বছর ধরে বাঁধটির পশ্চিমের ৩০মিটার অংশের তলদেশ থেকে মাটি সরে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়। চলতি আগস্ট মাস থেকে সেটিতে ভাঙন দেখা দেয়। গতকাল শনিবার রাতে স্পার বাঁধের ওই ঝুঁকিপূর্ণ ৩০ মিটার তিস্তা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। অবশিষ্ট ৩০ মিটার রক্ষায় পানি উন্নয়ন বোর্ড বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেললেও কোন কাজে আসছে না। যে কোন মুহূর্তে বাকিটুকুও নদীতে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় রবিবার দুপুরে কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা শচীন্দ্র নাথ রায়, আব্দুল বাতেন, আফজাল হোসেন, মকবুল মিয়া, আইয়ুব আলীসহ কয়েকজন জানান, বাঁধটি রক্ষা না হলে ঘড়িয়াল ডাঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িরহাট, বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের চৈত্রা, রামহরি এবং ডাংরা এলাকার প্রায় সাড়ে তিন হাজার পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, অবশিষ্ট ৩০ মিটার স্পার বাঁধটি রক্ষায় জি ব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে।