রাব্বি সরকার, নরসিংদী প্রতিনিধি: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘আমার মৃত্যুর জন্য সাব্বির দায়ী’―এমন স্ট্যাটাস দিয়ে মুসলিমা বেগম (৩৫) নামের এক প্রবাসীর স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে মনোহরদী উপজেলার কাচিকাটা ইউনিয়নের কালিয়াকুড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
রবিবার মনোহরদী থানার পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। নিহত মুসলিমা বেগম কালিয়াকুড়ি গ্রামের সৌদি-প্রবাসী অলিউল্লাহর স্ত্রী এবং একই উপজেলার গোতাশিয়া ইউনিয়নের তেলিকান্দা গ্রামের সোনা মিয়ার মেয়ে।
স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ২০ বছর আগে অলিউল্লাহ ও মুসলিমার বিয়ে হয়। তাদের সংসারে এক মেয়ে। মেয়েকে বিয়েও দিয়েছেন। স্বামী-সন্তান বাড়িতে না থাকায় বেশির সময় বাপের বাড়িতে থাকতেন মুসলিমা।
শনিবার দুপুরে মনোহরদী চিকিৎসা করতে আসেন তিনি। পরে স্বামীর বাড়িতে চলে যান। এদিকে মুসলিমার মা মোর্শেদা বেগম মেয়ের মুঠোফোনে বহুবার ফোন দিয়েও তাকে পাননি। রবিবার সকালে মেয়ের স্বামীর বাড়িতে এসে দেখেন বাড়ির কলাপসিবল গেট খোলা।
পরে ঘরে গিয়ে মেঝেতে পড়ে থাকা মরদেহ দেখতে পান। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। স্থানীয়দের ধারণা, সাব্বির নামের এক যুবকের সঙ্গে মুসলিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেম-ঘটিত কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
মুসলিমার ফেসবুক আইডির স্ট্যাটাস এমন প্রমাণ দেয়। মনোহরদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ রানা বলেন, লাশের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে ফেসবুকের স্ট্যাটাস দেখে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তে জন্য মরদেহ নরসিংদী মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
রবিবার মনোহরদী থানার পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। নিহত মুসলিমা বেগম কালিয়াকুড়ি গ্রামের সৌদি-প্রবাসী অলিউল্লাহর স্ত্রী এবং একই উপজেলার গোতাশিয়া ইউনিয়নের তেলিকান্দা গ্রামের সোনা মিয়ার মেয়ে।
স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ২০ বছর আগে অলিউল্লাহ ও মুসলিমার বিয়ে হয়। তাদের সংসারে এক মেয়ে। মেয়েকে বিয়েও দিয়েছেন। স্বামী-সন্তান বাড়িতে না থাকায় বেশির সময় বাপের বাড়িতে থাকতেন মুসলিমা।
শনিবার দুপুরে মনোহরদী চিকিৎসা করতে আসেন তিনি। পরে স্বামীর বাড়িতে চলে যান। এদিকে মুসলিমার মা মোর্শেদা বেগম মেয়ের মুঠোফোনে বহুবার ফোন দিয়েও তাকে পাননি। রবিবার সকালে মেয়ের স্বামীর বাড়িতে এসে দেখেন বাড়ির কলাপসিবল গেট খোলা।
পরে ঘরে গিয়ে মেঝেতে পড়ে থাকা মরদেহ দেখতে পান। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। স্থানীয়দের ধারণা, সাব্বির নামের এক যুবকের সঙ্গে মুসলিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেম-ঘটিত কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
মুসলিমার ফেসবুক আইডির স্ট্যাটাস এমন প্রমাণ দেয়। মনোহরদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ রানা বলেন, লাশের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে ফেসবুকের স্ট্যাটাস দেখে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তে জন্য মরদেহ নরসিংদী মর্গে পাঠানো হয়েছে।’