আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, শুধু স্লোগান দিলে হবে না, প্রত্যেক নেতাকর্মীকে সতর্ক সেনার দায়িত্ব পালন করতে হবে। আজ রবিবার ২৭ আগস্ট আদাবর থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক দিবসের আলোচলনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
এ সময় নানক বলেন, জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে হবে। নির্বাচন কারো জন্য অপেক্ষা করবে না। নির্বাচনকে যদি কেউ প্রতিহত করতে আসে, তবে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। বিএনপি অস্ত্র মজুদ করছে নির্বাচন বানচাল করার জন্য- এমন দাবি করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, ‘শুধু স্লোগান দিলে হবে না, সর্তক সেনার দায়িত্ব পালন করতে হবে। কোথায় ওরা ক্যু করছে, কোথায় অস্ত্র এনে মজুদ করছে; সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিরোধের নামে বাস পুড়িয়েছে বিএনপি। রেললাইন জ্বালিয়ে পুরো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছে তারা। যেই হাত আগুন দিতে আসবে সেই হাত পুড়িয়ে দেয়া হবে, যেই হাত আঘাত করতে আসবে সেই হাত ভেঙ্গে দেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দৌরগড়ায় পৌঁছে দিয়েছে, শিক্ষাসেবা মানুষের দৌরগড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। ২৭ লাখ ঠিকানাবিহীন মানুষকে তাদের ঠিকানা করে দিয়েছেন। কিন্তু এই দেশকে বিএনপি আফগানিস্তান বানাতে চায়। দেশেকে জঙ্গী রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে চায় বিএনপি।’
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞ ছিল ’৭৫- এর ১৫ আগস্ট। বিশ্বের কেউ এমন হত্যাযজ্ঞ কখনও দেখেনি। এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়া জয় বাংলা স্লোগানকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। শুধু তাই না, ৭ মার্চের ভাষণ এই দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে তারেক জিয়া। আল্লাহর অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেছেন।
এ সময় আওয়মী লীগের এই নেতা বলেন, ‘আদাবরকে আমি তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করেছি। গ্যাসের সমস্যা দূর করে দিয়েছি। আদাবরকে শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ এলাকায় পরিণত করেছি।’
এ সময় নানক বলেন, জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে হবে। নির্বাচন কারো জন্য অপেক্ষা করবে না। নির্বাচনকে যদি কেউ প্রতিহত করতে আসে, তবে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। বিএনপি অস্ত্র মজুদ করছে নির্বাচন বানচাল করার জন্য- এমন দাবি করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, ‘শুধু স্লোগান দিলে হবে না, সর্তক সেনার দায়িত্ব পালন করতে হবে। কোথায় ওরা ক্যু করছে, কোথায় অস্ত্র এনে মজুদ করছে; সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিরোধের নামে বাস পুড়িয়েছে বিএনপি। রেললাইন জ্বালিয়ে পুরো দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছে তারা। যেই হাত আগুন দিতে আসবে সেই হাত পুড়িয়ে দেয়া হবে, যেই হাত আঘাত করতে আসবে সেই হাত ভেঙ্গে দেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দৌরগড়ায় পৌঁছে দিয়েছে, শিক্ষাসেবা মানুষের দৌরগড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। ২৭ লাখ ঠিকানাবিহীন মানুষকে তাদের ঠিকানা করে দিয়েছেন। কিন্তু এই দেশকে বিএনপি আফগানিস্তান বানাতে চায়। দেশেকে জঙ্গী রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে চায় বিএনপি।’
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞ ছিল ’৭৫- এর ১৫ আগস্ট। বিশ্বের কেউ এমন হত্যাযজ্ঞ কখনও দেখেনি। এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়া জয় বাংলা স্লোগানকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। শুধু তাই না, ৭ মার্চের ভাষণ এই দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে তারেক জিয়া। আল্লাহর অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেছেন।
এ সময় আওয়মী লীগের এই নেতা বলেন, ‘আদাবরকে আমি তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করেছি। গ্যাসের সমস্যা দূর করে দিয়েছি। আদাবরকে শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ এলাকায় পরিণত করেছি।’