এবার পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে হারের বৃত্তেই আটকে আছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও হেরেছে স্বাগতিকরা। আগে ব্যাটিং করে লাল-সবুজ জার্সিধারীদের ২৭২ রানের লক্ষ্য দেয় পাকিস্তান। জবাবে খেলতে নেমে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয় ১৯৩ রানে। ফলে ৭৮ রানের বড় ব্যবধানে হার মানে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
এদিকে চট্টগ্রামে পাকিস্তানের ২৭১ রানের জবাবে খেলতে নেমে ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি রানের খাতা না খুলেই আউট হন। এরপর ছোট-ছোট কিছু জুটি হলেও সেসব ম্যাচ জেতার জন্য যথেষ্ট ছিল না। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন মিডল অর্ডার ব্যাটার শিহাব জেমস। ওপেনার আদিল বিন সিদ্দিকের ব্যাট থেকে আসে ৪০ রানের ইনিংস।
এছাড়া জাকারিয়া ইসলাম শান্ত (২৪), আহরার আমিন (২৩), মাহফুজুর রাব্বির (২২) ইনিংসের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ৪৭ ওভারে গুটিয়ে যায়। পাকিস্তানের হয়ে মোহাম্মদ ইসমাইল ৫০ রানে তিনটি উইকেট নিয়েছেন। আইমল খান, আরাফাত আহমেদ ও আলী আসফান্দ প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় পাকিস্তান। দলীয় ১০ রানে ওপেনার শাহজাইব খান (৬) ফিরলেও সমস্যায় পড়তে হয়নি সফরকারীদের। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়ে প্রতিরোধ গড়েন আজান আওয়াইস ও শামিল হোসেন। ৪৯ বলে ৩৩ রান করে শামিল আউট হলে তৃতীয় উইকেটে আজান ও মির্জা সাদ বেগের ১২৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথটা পেয়ে যায়। মির্জা ৬৪ বলে ৫১ রান করে আউট হওয়ার পর নতুন করে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান।
তবে আজানের দায়িত্বশীল ইনিংসের ওপর দাঁড়িয়ে পাকিস্তান চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করে। আজান ১২৫ বলে ১৫ চারে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন। শেষ বলে অলআউট হয় তারা। বাংলাদেশের বোলরাদের মধ্যে ইকবাল হাসান ইমন ৭২ রানে নেন চারটি উইকেট। এছাড়া মাহফুজুর রাব্বি নেন ৫২ রানে তিন উইকেট। ৫ ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ ২-০ তে পিছিয়ে। বাকি তিনটি ম্যাচ রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে চট্টগ্রামে পাকিস্তানের ২৭১ রানের জবাবে খেলতে নেমে ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি রানের খাতা না খুলেই আউট হন। এরপর ছোট-ছোট কিছু জুটি হলেও সেসব ম্যাচ জেতার জন্য যথেষ্ট ছিল না। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন মিডল অর্ডার ব্যাটার শিহাব জেমস। ওপেনার আদিল বিন সিদ্দিকের ব্যাট থেকে আসে ৪০ রানের ইনিংস।
এছাড়া জাকারিয়া ইসলাম শান্ত (২৪), আহরার আমিন (২৩), মাহফুজুর রাব্বির (২২) ইনিংসের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ৪৭ ওভারে গুটিয়ে যায়। পাকিস্তানের হয়ে মোহাম্মদ ইসমাইল ৫০ রানে তিনটি উইকেট নিয়েছেন। আইমল খান, আরাফাত আহমেদ ও আলী আসফান্দ প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় পাকিস্তান। দলীয় ১০ রানে ওপেনার শাহজাইব খান (৬) ফিরলেও সমস্যায় পড়তে হয়নি সফরকারীদের। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়ে প্রতিরোধ গড়েন আজান আওয়াইস ও শামিল হোসেন। ৪৯ বলে ৩৩ রান করে শামিল আউট হলে তৃতীয় উইকেটে আজান ও মির্জা সাদ বেগের ১২৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথটা পেয়ে যায়। মির্জা ৬৪ বলে ৫১ রান করে আউট হওয়ার পর নতুন করে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান।
তবে আজানের দায়িত্বশীল ইনিংসের ওপর দাঁড়িয়ে পাকিস্তান চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করে। আজান ১২৫ বলে ১৫ চারে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেন। শেষ বলে অলআউট হয় তারা। বাংলাদেশের বোলরাদের মধ্যে ইকবাল হাসান ইমন ৭২ রানে নেন চারটি উইকেট। এছাড়া মাহফুজুর রাব্বি নেন ৫২ রানে তিন উইকেট। ৫ ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ ২-০ তে পিছিয়ে। বাকি তিনটি ম্যাচ রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।