আসাদুল ইসলাম সবুজ, লালমনিরহাট থেকে: টানা চারদিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীতে পানি প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করলেও তা নিচে নামতে শুরু করেছে। ফলে তিস্তা নদীর বাম তীরে লালমনিরহাটের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে।
রোববার (২৭ আগস্ট) দুপুর ১২টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫১দশমিক ৮০ মিটার। যা বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিলো। বিকাল ৩ টায় তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ একই জায়গায় ৫১ দশমিক ৮১ মিটার রেকর্ড করা হয়। যা বিপদ সীমার ৩৪ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। এর আগে শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গত প্রায় ২৪ ঘণ্টা বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্যায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল তিস্তা নদীর বামতীরের হাজারো পরিবার। ব্যারেজ ও নদী তীরবর্তী মানুষ জানান, গত কয়েকদিন থেমে থেমে ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বেড়ে যায়। পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে তিস্তা ব্যারাজের সব জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে জেলার ৫টি উপজেলার ভোটমারী, তুষভান্ডারের আমিনগঞ্জ, কাকিনা, পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম, হাতীবান্ধার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী, সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, রাজপুর, গোকুন্ডা, ইউনিয়নের তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৫ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল। তবে রোববার সকাল থেকে তিস্তার পানি কমতে শুরু করেছে। ফলে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলের বেশকিছু
এলাকা থেকে পানি নেমে গেছে।
নদীপাড়ের মানুষজন জানান, পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে তিস্তা নদীর বাম তীরে লালমনিরহাট জেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। নিম্নাঞ্চলের আবাদকৃত ফসলের ক্ষেতে পানি উঠেছে। নিম্নাঞ্চলের পরিবারগুলো পানিবন্দি হয়ে পড়ছে। যার সংখ্যা ক্রমে বাড়তে থাকে। বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও ডুবে গেছে বন্যার পানিতে।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) তিস্তা ব্যারেজ ডালিয়া শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, উজানের ভারী বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে তিস্তার পানি প্রবাহ বেড়েছিলো। সবগুলো জলকপাট খুলে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি প্রবাহবর্তমানে কমতে শুরু করেছে।
রোববার (২৭ আগস্ট) দুপুর ১২টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫১দশমিক ৮০ মিটার। যা বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিলো। বিকাল ৩ টায় তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ একই জায়গায় ৫১ দশমিক ৮১ মিটার রেকর্ড করা হয়। যা বিপদ সীমার ৩৪ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। এর আগে শুক্রবার (২৫ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গত প্রায় ২৪ ঘণ্টা বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্যায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল তিস্তা নদীর বামতীরের হাজারো পরিবার। ব্যারেজ ও নদী তীরবর্তী মানুষ জানান, গত কয়েকদিন থেমে থেমে ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বেড়ে যায়। পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে তিস্তা ব্যারাজের সব জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে জেলার ৫টি উপজেলার ভোটমারী, তুষভান্ডারের আমিনগঞ্জ, কাকিনা, পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম, হাতীবান্ধার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী, সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, রাজপুর, গোকুন্ডা, ইউনিয়নের তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৫ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল। তবে রোববার সকাল থেকে তিস্তার পানি কমতে শুরু করেছে। ফলে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলের বেশকিছু
এলাকা থেকে পানি নেমে গেছে।
নদীপাড়ের মানুষজন জানান, পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে তিস্তা নদীর বাম তীরে লালমনিরহাট জেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। নিম্নাঞ্চলের আবাদকৃত ফসলের ক্ষেতে পানি উঠেছে। নিম্নাঞ্চলের পরিবারগুলো পানিবন্দি হয়ে পড়ছে। যার সংখ্যা ক্রমে বাড়তে থাকে। বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও ডুবে গেছে বন্যার পানিতে।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) তিস্তা ব্যারেজ ডালিয়া শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, উজানের ভারী বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে তিস্তার পানি প্রবাহ বেড়েছিলো। সবগুলো জলকপাট খুলে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি প্রবাহবর্তমানে কমতে শুরু করেছে।