প্রদীপ রায় জিতু, বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) থেকে: দিনাজপুরের বীরগঞ্জে চাকুরির প্রলোভন দিয়ে অভিনব পদ্ধতিতে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তাফহিমুল হোসাইন নামীয় এক প্রতারক চক্রের মূলহোতাকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার (২৭ আগষ্ট ) দুপুরে সুজালপুর ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামে খাজিদা ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। তাফহিমুল হোসেন ঠাকুরগাঁও জেলার হারিপুর উপজেলার বহরামপুর গ্রামের ইরফান আলীর ছেলে।
প্রতারক চক্রের মূল-হতো কে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হলে, প্রতারকের সামনে সেখানেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফজলে এলাহী সাংবাদিকদের বলেন, প্রতারক তার নাম ঠিকানা গোপন করে যত্রতত্র অপকর্মে লিপ্ত আছে।
প্রতারক নিজেও তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য বলে স্বীকার করেছে। প্রাথমিকভাবে প্রতারক চক্রের মূলহোতার নাম পরিচয় সঠিক কিনা সন্দেহ রয়েছে। প্রতারণার বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের জানান, মনোয়ার হোসেন ও আল মামুন নামের দু'জন মৌখিকভাবে অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার দুপুরে বীরগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কের পাশে খাতিজা ফাউন্ডেশনের স্বাস্থ্যসেবা নামে একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে প্রতারক চক্রের মূল-হতোকে আটক করা হয়।
প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসা করে জানা যায়, প্রতারক বিভিন্ন সময় নাম পরিচয় গোপন করে একের পর এক প্রতারণা জালিয়াতি তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি চাকুরি দেওয়ার নাম করে তরুণ প্রজন্মের প্রায় ৬৩ জন যুবক-যুবতীদের নিকট মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তাফহিমুলের বিরুদ্ধে হরিপুর থানায় তিনটি গ্রেফতারি পরোয়ানা সহ সাজাপ্রাপ্ত আসামী হিসাবে পলাতক থাকার তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্নস্থানে অনেক প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মামলা রয়েছে বলে সে নিজেই স্বীকার করেছে। তিনি আরও বলেন, যেহেতু প্রতারক হরিপুর থানার মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী, বার্তা প্রেরণ করেছি সেখানকার পুলিশ এসে তাকে সেখানেই নিয়ে যাবে।
প্রতারককে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে আনা হলে সে সময় সহকারী কমিশনার ভূমি রাজকুমার বিশ্বাস সহ অভিযোগকারীরা সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতারক চক্রের মূল-হতো কে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হলে, প্রতারকের সামনে সেখানেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফজলে এলাহী সাংবাদিকদের বলেন, প্রতারক তার নাম ঠিকানা গোপন করে যত্রতত্র অপকর্মে লিপ্ত আছে।
প্রতারক নিজেও তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য বলে স্বীকার করেছে। প্রাথমিকভাবে প্রতারক চক্রের মূলহোতার নাম পরিচয় সঠিক কিনা সন্দেহ রয়েছে। প্রতারণার বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বীরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের জানান, মনোয়ার হোসেন ও আল মামুন নামের দু'জন মৌখিকভাবে অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার দুপুরে বীরগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কের পাশে খাতিজা ফাউন্ডেশনের স্বাস্থ্যসেবা নামে একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে প্রতারক চক্রের মূল-হতোকে আটক করা হয়।
প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসা করে জানা যায়, প্রতারক বিভিন্ন সময় নাম পরিচয় গোপন করে একের পর এক প্রতারণা জালিয়াতি তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি চাকুরি দেওয়ার নাম করে তরুণ প্রজন্মের প্রায় ৬৩ জন যুবক-যুবতীদের নিকট মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তাফহিমুলের বিরুদ্ধে হরিপুর থানায় তিনটি গ্রেফতারি পরোয়ানা সহ সাজাপ্রাপ্ত আসামী হিসাবে পলাতক থাকার তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্নস্থানে অনেক প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মামলা রয়েছে বলে সে নিজেই স্বীকার করেছে। তিনি আরও বলেন, যেহেতু প্রতারক হরিপুর থানার মোস্ট ওয়ান্টেড আসামী, বার্তা প্রেরণ করেছি সেখানকার পুলিশ এসে তাকে সেখানেই নিয়ে যাবে।
প্রতারককে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে আনা হলে সে সময় সহকারী কমিশনার ভূমি রাজকুমার বিশ্বাস সহ অভিযোগকারীরা সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।