বাংলাদেশের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকা শহর বা গ্রামের কোথাও ফকিরকে পান্তা ভাত দিলেও তারা খেতে চান না। উল্টো ইংরেজি শোনায়, বলে আমার তো গ্যাস্ট্রিক। আমি পান্তা ভাত খাইতে পারি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন আর পুরাতন কাপড় বিক্রি হয় না। ক্রেতাও পাওয়া যায় না।’ গতকাল শনিবার ২৬ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নিহত সব সদস্যদের স্মরণে এক শোকসভা তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্নকে তার কন্যা শেখ হাসিনা একে একে বাস্তবায়ন করছেন। এখানে আমি বলতে চাই— আপনি হেলিকপ্টার দিয়ে যান, রাস্তা দিয়ে যান বা গাড়ি দিয়ে যান, এখান কোনো কুঁড়ের ঘর দেখতে পাবেন না। এখন লাল সবুজের ঘর আপনাদের চোখে পড়বে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা অন্ন-বস্ত্র ও সার্বজনীন শিক্ষার জন্য বিনা পয়সা বই ও লেখাপড়ার ব্যবস্থা করেছেন। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করছেন। দেশকে আরও উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবিরাম কাজ করছেন।’
এদিন শোক সভায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ, আমেরিকান, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ান, নেপাল, ভিয়েতনাম, কসোভো, আর্জেন্টিনা, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এখন আর পুরাতন কাপড় বিক্রি হয় না। ক্রেতাও পাওয়া যায় না।’ গতকাল শনিবার ২৬ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নিহত সব সদস্যদের স্মরণে এক শোকসভা তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্নকে তার কন্যা শেখ হাসিনা একে একে বাস্তবায়ন করছেন। এখানে আমি বলতে চাই— আপনি হেলিকপ্টার দিয়ে যান, রাস্তা দিয়ে যান বা গাড়ি দিয়ে যান, এখান কোনো কুঁড়ের ঘর দেখতে পাবেন না। এখন লাল সবুজের ঘর আপনাদের চোখে পড়বে।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা অন্ন-বস্ত্র ও সার্বজনীন শিক্ষার জন্য বিনা পয়সা বই ও লেখাপড়ার ব্যবস্থা করেছেন। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করছেন। দেশকে আরও উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবিরাম কাজ করছেন।’
এদিন শোক সভায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ, আমেরিকান, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ান, নেপাল, ভিয়েতনাম, কসোভো, আর্জেন্টিনা, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।