‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের ‘হাবু’খ্যাত অভিনেতা চাষী আলম। গতকাল শুক্রবার তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। তিনি সব সময় আড্ডা, হইচই নিয়ে থাকতে ভালোবাসেন। এমনকি রাত করে বাসায় ফেরারও অভ্যাস আছে তার।
শনিবার দুপুরে দেশের শীর্ষ স্থানীয় গণমাধ্যমকে স্ত্রী তুলতুলের প্রশংসা করে চাষী আলম বলেন, ‘ওপরওয়ালা তুলতুলকে আমাকে মিলিয়ে দিয়েছে। আমার বউটা লক্ষ্মী। সে খুবই আধুনিক এবং স্টাইলিস্ট। আমার মনে মতো।’ বিনোদনজগতে কাজ করা নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে কোনো বাধানিষেধ নেই বলে জানান চাষী আলম। তিনি বলেন, ‘‘তারা তো জেনেশুনেই আমার সঙ্গে তাদের মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। বউ তো আছেই, শ্বশুর-শাশুড়ি দুজনই আমার অভিনয়ের ভক্ত। বউ আমাকে ‘হাবু ভাই’ বলে ডাকে। হা হা হা...।’’
তিনি আগে যেভাবে চলাফেলা করতে, বিয়ের পর অভ্যাসের ছন্দপতন হবে কি না? বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চাষী আলম বলেন, ‘না, কোনো ছন্দপতন হবে না। আর আমি বিয়ের আগেই বউকে অনুরোধ করে বলেছিলাম, বিয়ের পর আমি আগের মতো থাকতে চাই। আমার বউয়েরও চাওয়া, আমি আগে যেমন ছিলাম, তেমনি যেন থাকি। সেও মনে করে হইহুল্লোড়, আড্ডা—এগুলো জীবনে বেঁচে থাকার অংশ। কোনো পরিবর্তন হওয়া যাবে না। তাহলে বোঝেন এবার।’
কথা প্রসঙ্গে এই অভিনেতা বলেন, ‘আসলে জন্ম, মৃত্যু ও বিয়ে ওপরওয়ালার হাতে। তিনি যখন নির্দেশ দেবেন, তখনই হবে। সেটাই হয়েছে আমার। বিয়ের বয়স পেরিয়ে গিয়েছে কি, যায়নি, সেটি ব্যাপার নয়। যেমন আমি প্রায় ৩০ বছর ধরে মিডিয়াতে কাজ করি।
‘কিন্তু আগে কেউ চিনত না আমাকে। ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকে অভিনয় করে এই এক-দু বছর আগে থেকে দেশ-বিদেশের অনেক মানুষ আমাকে চিনেছেন। অনেক বছর হলো কাজ করি, তাহলে তো আরও আগেই আমাকে চেনার কথা ছিল, সেটি হয়নি। সুতরাং কখন কার কপালে কি লেখা আছে, সময়টা বলা কঠিন।’
শনিবার দুপুরে দেশের শীর্ষ স্থানীয় গণমাধ্যমকে স্ত্রী তুলতুলের প্রশংসা করে চাষী আলম বলেন, ‘ওপরওয়ালা তুলতুলকে আমাকে মিলিয়ে দিয়েছে। আমার বউটা লক্ষ্মী। সে খুবই আধুনিক এবং স্টাইলিস্ট। আমার মনে মতো।’ বিনোদনজগতে কাজ করা নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে কোনো বাধানিষেধ নেই বলে জানান চাষী আলম। তিনি বলেন, ‘‘তারা তো জেনেশুনেই আমার সঙ্গে তাদের মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। বউ তো আছেই, শ্বশুর-শাশুড়ি দুজনই আমার অভিনয়ের ভক্ত। বউ আমাকে ‘হাবু ভাই’ বলে ডাকে। হা হা হা...।’’
তিনি আগে যেভাবে চলাফেলা করতে, বিয়ের পর অভ্যাসের ছন্দপতন হবে কি না? বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চাষী আলম বলেন, ‘না, কোনো ছন্দপতন হবে না। আর আমি বিয়ের আগেই বউকে অনুরোধ করে বলেছিলাম, বিয়ের পর আমি আগের মতো থাকতে চাই। আমার বউয়েরও চাওয়া, আমি আগে যেমন ছিলাম, তেমনি যেন থাকি। সেও মনে করে হইহুল্লোড়, আড্ডা—এগুলো জীবনে বেঁচে থাকার অংশ। কোনো পরিবর্তন হওয়া যাবে না। তাহলে বোঝেন এবার।’
কথা প্রসঙ্গে এই অভিনেতা বলেন, ‘আসলে জন্ম, মৃত্যু ও বিয়ে ওপরওয়ালার হাতে। তিনি যখন নির্দেশ দেবেন, তখনই হবে। সেটাই হয়েছে আমার। বিয়ের বয়স পেরিয়ে গিয়েছে কি, যায়নি, সেটি ব্যাপার নয়। যেমন আমি প্রায় ৩০ বছর ধরে মিডিয়াতে কাজ করি।
‘কিন্তু আগে কেউ চিনত না আমাকে। ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকে অভিনয় করে এই এক-দু বছর আগে থেকে দেশ-বিদেশের অনেক মানুষ আমাকে চিনেছেন। অনেক বছর হলো কাজ করি, তাহলে তো আরও আগেই আমাকে চেনার কথা ছিল, সেটি হয়নি। সুতরাং কখন কার কপালে কি লেখা আছে, সময়টা বলা কঠিন।’