শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় বাবা মায়ের পা ধুয়ে পূজা করেছে প্রায় তিনশতাধিক সন্তান। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের আয়োজনে শহরের গোপাল জিউর মন্দির প্রাঙ্গণে ২৫ আগস্ট (শুক্রবার) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পূজা পরিচালনা করেন ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য বিপিএম।
ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্যের পরিচালনায় নানা উপাচার দিয়ে পিতা-মাতার পা ধুয়ে পূজা করেন প্রায় তিনশতাধিক সন্তান। এমন ব্যতিক্রমী আয়োজনে অংশ নিয়ে অনেক পিতা-মাতা ও সন্তানেরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এসময় সনাতন ধর্মালম্বীর প্রায় সহস্রাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, বর্তমান সময়ে পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানো বৃদ্ধি পাচ্ছে। পিতা-মাতাকে এভাবে পূজা করার মাধ্যমে পিতা-মাতার সাথে সন্তানের ভিন্ন এক সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম করার ইচ্ছা আছে। তবে সার্বজনীনভাবে সকল ধর্মের জন্য যদি পিতা-মাতাকে আরাধনা করার কোন প্রক্রিয়া করা গেলে সেটা আরও ভাল হবে।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অরুণ চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) ফখরুজ্জামান জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ কুরুনী, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক যোগেন চন্দ্র রায়, গোপাল জিউর মন্দির কমিটির সভাপতি বাদল চন্দ্র সাহা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দীনবন্ধু ঘোষ, শহর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বিবেক সাহা, সাধারণ সম্পাদক বিধান সরকার প্রমুখ।
ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্যের পরিচালনায় নানা উপাচার দিয়ে পিতা-মাতার পা ধুয়ে পূজা করেন প্রায় তিনশতাধিক সন্তান। এমন ব্যতিক্রমী আয়োজনে অংশ নিয়ে অনেক পিতা-মাতা ও সন্তানেরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এসময় সনাতন ধর্মালম্বীর প্রায় সহস্রাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, বর্তমান সময়ে পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানো বৃদ্ধি পাচ্ছে। পিতা-মাতাকে এভাবে পূজা করার মাধ্যমে পিতা-মাতার সাথে সন্তানের ভিন্ন এক সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন স্থানে এই কার্যক্রম করার ইচ্ছা আছে। তবে সার্বজনীনভাবে সকল ধর্মের জন্য যদি পিতা-মাতাকে আরাধনা করার কোন প্রক্রিয়া করা গেলে সেটা আরও ভাল হবে।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অরুণ চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) ফখরুজ্জামান জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ কুরুনী, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক যোগেন চন্দ্র রায়, গোপাল জিউর মন্দির কমিটির সভাপতি বাদল চন্দ্র সাহা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দীনবন্ধু ঘোষ, শহর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বিবেক সাহা, সাধারণ সম্পাদক বিধান সরকার প্রমুখ।