বিএনপি কালো পতাকা নিয়ে শোকের মিছিল নামিয়ে আন্দোলনের বারোটা বাজিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বিএনপি বলে গণমিছিল, যে মিছিলে জনগণ নেই সেই মিছিল গণমিছিল হয় কী করে? বিএনপিকে এবার আওয়ামী লীগ দেখাবে গণমিছিল কাকে বলে। আওয়ামী লীগের মিছিল মানে জনগণের ঢল। আগামী ১ সেপ্টেম্বর লাখ লাখ তরুণদের সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। শোকের কালো পতাকা নয়, বিজয়ের পতাকা হাতে লাখো তরুণের মিছিল দেখাবে আওয়ামী লীগ।
শুক্রবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের গলার জোর কমে গেছে, মিছিলের শক্তি নেই। তাদের আন্দোলনের মরা গাঙে ঢেউ আসে না। বিএনপির আন্দোলন গরুর হাটে ধ্বংস হয়েছে। সমাবেশের নামে পিকনিক পার্টি করে বিএনপি।
এসময় সেতুমন্ত্রী দাবি করেন, যেখানে দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে চায়, সেখানে তাকে নামানোর (ক্ষমতাচ্যুত) দিবাস্বপ্ন দেখছে বিএনপি। মানুষ যাকে ভালবাসে তাকে বিএনপি ক্ষমতা থেকে বিদায় দেবে কী করে?
বিএনপি নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতির আতঙ্ক ছড়ায় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ, কোনো অপশক্তিদের নয়। বিএনপির মতো দুর্নীতিবাজদের হাতে বাংলাদেশের ক্ষমতা নিরাপদ বলে মনে করি না আমরা। আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে আগামী নির্বাচনে বিজয় সুনিশ্চিত।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। এতে আরও বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য সানজিদা খানম।
তিনি বলেন, বিএনপি বলে গণমিছিল, যে মিছিলে জনগণ নেই সেই মিছিল গণমিছিল হয় কী করে? বিএনপিকে এবার আওয়ামী লীগ দেখাবে গণমিছিল কাকে বলে। আওয়ামী লীগের মিছিল মানে জনগণের ঢল। আগামী ১ সেপ্টেম্বর লাখ লাখ তরুণদের সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। শোকের কালো পতাকা নয়, বিজয়ের পতাকা হাতে লাখো তরুণের মিছিল দেখাবে আওয়ামী লীগ।
শুক্রবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের গলার জোর কমে গেছে, মিছিলের শক্তি নেই। তাদের আন্দোলনের মরা গাঙে ঢেউ আসে না। বিএনপির আন্দোলন গরুর হাটে ধ্বংস হয়েছে। সমাবেশের নামে পিকনিক পার্টি করে বিএনপি।
এসময় সেতুমন্ত্রী দাবি করেন, যেখানে দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে চায়, সেখানে তাকে নামানোর (ক্ষমতাচ্যুত) দিবাস্বপ্ন দেখছে বিএনপি। মানুষ যাকে ভালবাসে তাকে বিএনপি ক্ষমতা থেকে বিদায় দেবে কী করে?
বিএনপি নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতির আতঙ্ক ছড়ায় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ, কোনো অপশক্তিদের নয়। বিএনপির মতো দুর্নীতিবাজদের হাতে বাংলাদেশের ক্ষমতা নিরাপদ বলে মনে করি না আমরা। আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে আগামী নির্বাচনে বিজয় সুনিশ্চিত।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী। এতে আরও বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য সানজিদা খানম।