এবার সাভারে বিএনপির সমর্থক দাবি করে ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলে স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন স্ত্রী। এসব কারণে ২০ বছরের সংসারের ইতি টেনে অবশেষে স্বামী ফরহাদ মিয়া (৫৫) কে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন বলেও জানান দুই সন্তানের জননী রহিমা বেগম (৪৩)।
গতকাল বৃহস্পতিবার ২৪ আগস্ট রাতে সাভার মডেল থানায় এসে স্বামী ফরহাদ মিয়ার বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তুলে তিনি জিডি করেন। এর আগে ভুক্তভোগী রহিমা বেগম ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের কার্যালয়েও এ বিষয়ে প্রতিকারের জন্য যান।
জানা যায়, ভুক্তভোগী মোছা. রহিমা বেগম (৪৩) সাভার উপজেলার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের হেমায়েতপুরের মো. শাহজাহানের মেয়ে। অভিযুক্ত ফরহাদ মিয়া (৫৫) মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানার খাসিরচর গ্রামের মৃত মোতালেব মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তিনি সাভারের তেঁতুলঝোড়া এলাকায় থাকছেন।
এদিকে রহিমা বেগম বলেন, আমার স্বামী ফরহাদ বিএনপির মিছিলে যায়। তার লাইগা আমি তারে ডিভোর্স দিলাম। আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, আওয়ামী লীগ করতেন তিনি। আমি এই কারণে তাকে (স্বামী) ডিভোর্স দিয়ে দিলাম। তার সঙ্গে আমি সংসার করব না। আমার ওপর অনেক নির্যাতন, অত্যাচার করেছে সে। আমাকে প্রচুর মারধর করেছে। বিএনপির মিছিলে যাইতে মানা করছি দেখে এমন অত্যাচার করছে। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর স্বামী ফরহাদ মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে সাভার মডেল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শিকদার হারুন অর রশিদ বলেন, ভুক্তভোগী জানিয়েছেন, তার স্বামী বিএনপি সমর্থক, তিনি নেশা করেন এবং নেশার টাকা না পেলে স্ত্রীকে মারধর করতেন। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মহিলা পুলিশ সুপারের কাছে গিয়েছিলেন। এঘটনায় ওই নারী আজ থানায় একটি জিডি করেছেন। ঘটনাটি হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য ওসি স্যার নির্দেশ দিয়েছেন। পরবর্তীতে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ২৪ আগস্ট রাতে সাভার মডেল থানায় এসে স্বামী ফরহাদ মিয়ার বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তুলে তিনি জিডি করেন। এর আগে ভুক্তভোগী রহিমা বেগম ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের কার্যালয়েও এ বিষয়ে প্রতিকারের জন্য যান।
জানা যায়, ভুক্তভোগী মোছা. রহিমা বেগম (৪৩) সাভার উপজেলার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের হেমায়েতপুরের মো. শাহজাহানের মেয়ে। অভিযুক্ত ফরহাদ মিয়া (৫৫) মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানার খাসিরচর গ্রামের মৃত মোতালেব মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তিনি সাভারের তেঁতুলঝোড়া এলাকায় থাকছেন।
এদিকে রহিমা বেগম বলেন, আমার স্বামী ফরহাদ বিএনপির মিছিলে যায়। তার লাইগা আমি তারে ডিভোর্স দিলাম। আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, আওয়ামী লীগ করতেন তিনি। আমি এই কারণে তাকে (স্বামী) ডিভোর্স দিয়ে দিলাম। তার সঙ্গে আমি সংসার করব না। আমার ওপর অনেক নির্যাতন, অত্যাচার করেছে সে। আমাকে প্রচুর মারধর করেছে। বিএনপির মিছিলে যাইতে মানা করছি দেখে এমন অত্যাচার করছে। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর স্বামী ফরহাদ মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে সাভার মডেল থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শিকদার হারুন অর রশিদ বলেন, ভুক্তভোগী জানিয়েছেন, তার স্বামী বিএনপি সমর্থক, তিনি নেশা করেন এবং নেশার টাকা না পেলে স্ত্রীকে মারধর করতেন। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মহিলা পুলিশ সুপারের কাছে গিয়েছিলেন। এঘটনায় ওই নারী আজ থানায় একটি জিডি করেছেন। ঘটনাটি হেমায়েতপুর পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য ওসি স্যার নির্দেশ দিয়েছেন। পরবর্তীতে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।