এবার ভারতের একজন পুলিশ অফিসার অরুণ বোথরা তার নিজস্ব ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে বোর্ড পরীক্ষার উত্তরপত্রে ১০০, ২০০ এবং ৫০০ রুপি রাখা। পুলিশ সার্ভিস অফিসার অরুণ বোথরা এই ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, এটি একজন শিক্ষকের পাঠানো ছবি। এই নোটগুলো বোর্ড পরীক্ষার উত্তরপত্রের ভিতরে ছাত্ররা তাদের পাস নম্বর দেয়ার জন্য রেখেছিল।
আমরা প্রায়শই বিভিন্ন গল্প শুনেছি যে শিক্ষার্থীরা উত্তরপত্রের ভিতরে টাকা দিয়ে মূল্যায়নকারীদের ঘুষ দেয়ার চেষ্টা করে। পাস নম্বর পাওয়ার জন্য ছাত্রদের এই ধরনের প্রচেষ্টা দুঃখজনক। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ভারতে এ ঘটনা খুবই সাধারণ।
এই পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জনগনের মধ্যে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কিছু শিক্ষক একই ধরনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন এবং অন্যরা এই ধরনের পরিস্থিতিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছেন।
একজন সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী লিখেছেন, এর আগে তিনবার আমার সাথে এমন হয়েছে। সাধারণ পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরের পরিবর্তে শিক্ষার্থীরা তার জীবনের একটি দুঃখজনক গল্পের বর্ণনা করে তারপর পাস নম্বর পেতে অনুরোধ করে।
আরেকজন লিখেছেন, এটা কয়েক দশক ধরে হয়ে আসছে। কিছু ছাত্র টাকা রাখতেন আবার কেউ কেউ ফোন নম্বর দিয়ে রাখতেন। পাশ করলে প্রচুর টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিতেন।
আমরা প্রায়শই বিভিন্ন গল্প শুনেছি যে শিক্ষার্থীরা উত্তরপত্রের ভিতরে টাকা দিয়ে মূল্যায়নকারীদের ঘুষ দেয়ার চেষ্টা করে। পাস নম্বর পাওয়ার জন্য ছাত্রদের এই ধরনের প্রচেষ্টা দুঃখজনক। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ভারতে এ ঘটনা খুবই সাধারণ।
এই পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জনগনের মধ্যে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কিছু শিক্ষক একই ধরনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন এবং অন্যরা এই ধরনের পরিস্থিতিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছেন।
একজন সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী লিখেছেন, এর আগে তিনবার আমার সাথে এমন হয়েছে। সাধারণ পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরের পরিবর্তে শিক্ষার্থীরা তার জীবনের একটি দুঃখজনক গল্পের বর্ণনা করে তারপর পাস নম্বর পেতে অনুরোধ করে।
আরেকজন লিখেছেন, এটা কয়েক দশক ধরে হয়ে আসছে। কিছু ছাত্র টাকা রাখতেন আবার কেউ কেউ ফোন নম্বর দিয়ে রাখতেন। পাশ করলে প্রচুর টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিতেন।