লিওনেল মেসিকে অনেকেই ক্ষুদে জাদুকর বলে ডাকেন। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে যোগ দিয়ে মেসি আবারও প্রমাণ করলেন যে তিনি একজন সত্যিকারের জাদুকর। তার জাদুই বদলে দিয়েছে ক্লাবের ভাগ্য। মেসির ছোঁয়ায় নিয়মতি হারতে থাকা ক্লাবটি এখন উড়ছে। মেসি ইন্টার মায়ামিতে নাম লেখানোর পর এখন পর্যন্ত আটটি ম্যাচ খেলেছেন, যার একটি ম্যাচও হারেনি তিনি কিংবা মায়ামি। মেসি এই আট ম্যাচে গোল করেছেন ১০টি আর করিয়েছেন তিনটি।
তবে মজার বিষয় পাঁচ বছর বয়সী ইন্টার মায়ামি নিয়মিত পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে অবস্থান করতো। সে ক্লাবকে টেনে শিরোপার মঞ্চে নিয়ে যান মেসি। এলএমটনের হাত ধরে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম লিগস কাপ জিতে মায়ামি। লিগ কাপ জেতার এক সপ্তাহের মধ্যেই মেসিদের চোখ আরেকটি শিরোপার দিকে। যুক্তরাষ্ট্রে এখন যতগুলো ফুটবল টুর্নামেন্ট হয়, এর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ইউএস ওপেন কাপ। যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল ফেডারেশন অনুমোদিত যত ক্লাব আছে, তার মধ্যে প্রায় ১০০টি ক্লাব এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে থাকে। ১৯১৩-১৪ মৌসুমে প্রথম শুরু হয়েছিল এই টুর্নামেন্ট।
ঐতিহ্যবাহী সেই টুর্নামেন্টটিতে প্রথমবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করেছে মেসির মায়ামি। তাও আবার মেজর লিগ সকারের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা ক্লাব সিনসিনাটিকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে টাটা মার্টিনোর শিষ্যরা। যদিও মেসি যোগ দেওয়ার আগেই মায়ামি এই টুর্নামেন্টের শেষ চারে জায়গা করে নিয়েছিল। বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টায় মুখোমুখি হয় দুই দল। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলে সমতা হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়েও ম্যাচ ৩-৩ গোলে সমতায় শেষ হয়। এরপর টাইব্রেকারে সিনসিনাটিকে ৫-৪ গোলে হারিয়ে প্রথমাবের মতো ইউএস ওপেন কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করে মেসির মায়ামি।
মেসি তার ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ৪৪টি শিরোপা জিতেছে। যা একজন ফুটবলারের সর্বোচ্চ শিরোপা। এর মধ্যে বার্সেলোনার হয়ে সর্বোচ্চ ৩৫টি শিরোপা জিতেন মেসি। এছাড়া আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে পাঁচটি, পিএসজির হয়ে তিনটি ও মায়ামির হয়ে একটি শিরোপা জিতেন তিনি। এবার এই জাদুকরের সামনে আরও এক শিরোপার হাতছানি। মেসি কী নিজের অর্জনের খাতায় আরও একটি শিরোপা যুক্ত করতে যাচ্ছেন? মায়ামিকে কী আরও একবার চ্যাম্পিয়নের খ্যাতাব এনে দিচ্ছেন এলএমটেন? উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
তবে মজার বিষয় পাঁচ বছর বয়সী ইন্টার মায়ামি নিয়মিত পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে অবস্থান করতো। সে ক্লাবকে টেনে শিরোপার মঞ্চে নিয়ে যান মেসি। এলএমটনের হাত ধরে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম লিগস কাপ জিতে মায়ামি। লিগ কাপ জেতার এক সপ্তাহের মধ্যেই মেসিদের চোখ আরেকটি শিরোপার দিকে। যুক্তরাষ্ট্রে এখন যতগুলো ফুটবল টুর্নামেন্ট হয়, এর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ইউএস ওপেন কাপ। যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল ফেডারেশন অনুমোদিত যত ক্লাব আছে, তার মধ্যে প্রায় ১০০টি ক্লাব এই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে থাকে। ১৯১৩-১৪ মৌসুমে প্রথম শুরু হয়েছিল এই টুর্নামেন্ট।
ঐতিহ্যবাহী সেই টুর্নামেন্টটিতে প্রথমবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করেছে মেসির মায়ামি। তাও আবার মেজর লিগ সকারের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা ক্লাব সিনসিনাটিকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে টাটা মার্টিনোর শিষ্যরা। যদিও মেসি যোগ দেওয়ার আগেই মায়ামি এই টুর্নামেন্টের শেষ চারে জায়গা করে নিয়েছিল। বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টায় মুখোমুখি হয় দুই দল। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলে সমতা হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়েও ম্যাচ ৩-৩ গোলে সমতায় শেষ হয়। এরপর টাইব্রেকারে সিনসিনাটিকে ৫-৪ গোলে হারিয়ে প্রথমাবের মতো ইউএস ওপেন কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করে মেসির মায়ামি।
মেসি তার ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ৪৪টি শিরোপা জিতেছে। যা একজন ফুটবলারের সর্বোচ্চ শিরোপা। এর মধ্যে বার্সেলোনার হয়ে সর্বোচ্চ ৩৫টি শিরোপা জিতেন মেসি। এছাড়া আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে পাঁচটি, পিএসজির হয়ে তিনটি ও মায়ামির হয়ে একটি শিরোপা জিতেন তিনি। এবার এই জাদুকরের সামনে আরও এক শিরোপার হাতছানি। মেসি কী নিজের অর্জনের খাতায় আরও একটি শিরোপা যুক্ত করতে যাচ্ছেন? মায়ামিকে কী আরও একবার চ্যাম্পিয়নের খ্যাতাব এনে দিচ্ছেন এলএমটেন? উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।