উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: উল্লাপাড়ায় স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যাকারী পলাতক সেই পাষন্ড স্বামী হাসান আলীকে গ্রেপ্তার করেছে উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ। সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সহযোগিতায় বুধবার রাতে জেলা শহরের অগ্রণী ব্যাংকের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ ওই হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটিও হাসান আলীর কথা অনুসারে উদ্ধার করেছে। হাসান আলী উল্লাপাড়া উপজেলার হেমন্তবাড়ী গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে।
গত বুধবার (১৭ আগষ্ট) রাতে হাসান আলী তার স্ত্রী খাদিজা খাতুনের সঙ্গে ঝগড়ার এক পর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে খাদিজাকে হত্যার পর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। একই সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যরাও বাড়ি ছাড়ে। এই ঘটনার পর খাদিজার বড় ভাই আব্দুল মজিদ বাদি হয়ে হাসান আলীকে ১ নম্বর আসামী করে এবং তার বাবা, ভাই, বোনসহ মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকে ঘাতক স্বামী হাসান আলী ও তার পরিবারের লোকজন আত্মগোপনে ছিল।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, পুলিশ গোপন সূত্রের খবরের প্রেক্ষিতে সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সহযোগিতায় বুধবার রাতে জেলা শহর থেকে হাসান আলীকে গ্রেপ্তার করে। হাসান আলী গ্রেপ্তার হবার পর পুলিশ তাকে সঙ্গে নিয়ে হেমন্তবাড়ী গ্রামের পাশের একটি ধানের জমি থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করে। হাসান আলী পুলিশের কাছে তার স্ত্রীকে নিজে হাতে খুন করার কথা স্বীকার করেছে। পুলিশ মামলার অপর আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য মাঠে নেমেছে।
গত বুধবার (১৭ আগষ্ট) রাতে হাসান আলী তার স্ত্রী খাদিজা খাতুনের সঙ্গে ঝগড়ার এক পর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে খাদিজাকে হত্যার পর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। একই সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যরাও বাড়ি ছাড়ে। এই ঘটনার পর খাদিজার বড় ভাই আব্দুল মজিদ বাদি হয়ে হাসান আলীকে ১ নম্বর আসামী করে এবং তার বাবা, ভাই, বোনসহ মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকে ঘাতক স্বামী হাসান আলী ও তার পরিবারের লোকজন আত্মগোপনে ছিল।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, পুলিশ গোপন সূত্রের খবরের প্রেক্ষিতে সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সহযোগিতায় বুধবার রাতে জেলা শহর থেকে হাসান আলীকে গ্রেপ্তার করে। হাসান আলী গ্রেপ্তার হবার পর পুলিশ তাকে সঙ্গে নিয়ে হেমন্তবাড়ী গ্রামের পাশের একটি ধানের জমি থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করে। হাসান আলী পুলিশের কাছে তার স্ত্রীকে নিজে হাতে খুন করার কথা স্বীকার করেছে। পুলিশ মামলার অপর আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য মাঠে নেমেছে।