বরগুনার পাথরঘাটায় বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। একটি ট্রলারেই ৩৯ মণ ইলিশ নিয়ে ফিরেছেন জেলেরা। ইলিশগুলো নিলামে ১৬ লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।
বুধবার (২৩ আগস্ট) সকালে এ মাছ নিয়ে বরগুনার পাথরঘাটায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে আসে ট্রলারটি।
এফবি আরএস-২ ট্রলারের মালিক আনোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জন জেলে নিয়ে আমার ট্রলারটি মাছ ধরতে সাগরে গিয়েছিল। এ সময় বিভিন্ন সাইজের ৩৯ মণ ইলিশ পাওয়া যায়। একসঙ্গে এত মাছ আমার ট্রলারে আর কোনোদিন ধরা পড়েনি। এর মাধ্যমে আমি ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব।
ট্রলারটির মাঝি মো. মনির বলেন, পাথরঘাটা থেকে পাঁচ দিন আগে সাগরে মাছ শিকার করতে যাই। পাথরঘাটা থেকে পূর্বদিকে গভীর বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করি। এ সময় আমাদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ে। প্রতিটি ইলিশের ওজন ৮০০ গ্রাম থেকে দেড় কেজি পর্যন্ত। মাছগুলো বড় তাই বেশি টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। আগামী দুই দিনের মধ্যে আবার সাগরে যাবো ইলিশ ধরতে।
বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব গণমাধ্যমকে বলেন, গত ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল। এর সুফল পাচ্ছেন জেলেরা।
বুধবার (২৩ আগস্ট) সকালে এ মাছ নিয়ে বরগুনার পাথরঘাটায় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে আসে ট্রলারটি।
এফবি আরএস-২ ট্রলারের মালিক আনোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জন জেলে নিয়ে আমার ট্রলারটি মাছ ধরতে সাগরে গিয়েছিল। এ সময় বিভিন্ন সাইজের ৩৯ মণ ইলিশ পাওয়া যায়। একসঙ্গে এত মাছ আমার ট্রলারে আর কোনোদিন ধরা পড়েনি। এর মাধ্যমে আমি ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব।
ট্রলারটির মাঝি মো. মনির বলেন, পাথরঘাটা থেকে পাঁচ দিন আগে সাগরে মাছ শিকার করতে যাই। পাথরঘাটা থেকে পূর্বদিকে গভীর বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করি। এ সময় আমাদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ে। প্রতিটি ইলিশের ওজন ৮০০ গ্রাম থেকে দেড় কেজি পর্যন্ত। মাছগুলো বড় তাই বেশি টাকায় বিক্রি করতে পেরেছি। আগামী দুই দিনের মধ্যে আবার সাগরে যাবো ইলিশ ধরতে।
বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব গণমাধ্যমকে বলেন, গত ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল। এর সুফল পাচ্ছেন জেলেরা।