আমিরুল ইসলাম,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে বিসমিল্লাহ আধুনিক হাসপাতাল নামের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভুল অস্ত্রোপচারে মরিয়ম খাতুন নামে এক প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালটি সিলগালা করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। বুধবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. সুদ্বীপ সরকারের নেতৃত্বে শেরনর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই হাসাতালটি সিলগালা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা শেষে বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. সুদ্বীপ সরকার জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সিজারের একটি রোগী মারা যাবার ঘটনায় সিভিল সার্জন স্যারের দিকনির্দেশনা আমরা চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করি। সেই তদন্তের অংশ হিসেবে বুধবার বিসমিল্লাহ আধুনিক হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তবে ঘটনাস্থলে এলে কাউকে খুঁজে না পেয়ে হাসপাতালটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ওই হাসপাতালের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ভুল অস্ত্রোপচারে প্রসূতি মরিয়ম খাতুনের মৃত্যুর অভিযোগ এনে তার স্বামী সুমন বলেন, মঙ্গলবার সকালে আমার স্ত্রীকে আলট্রাসনোগ্রাফি করার জন্য বিসমিল্লাহ আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যাই। হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ বাচ্চার অবস্থা ভালো না বলেন এবং মঙ্গলবার মধ্যেই সিজার করতে বলেন।
পরে দুপুর ২টার দিকে সিজার করাতে নিয়ে যান। বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এ কে এম মোফাখখারুল ইসলাম অপারেশন রুমে গিয়ে সিজার করেন। তার কিছুক্ষণ পর অপারেশন রুমে গিয়ে দেখি মরিয়ম অজ্ঞান হয়ে আছে। নার্সরা জানান রোগীর এখনও জ্ঞান ফেরেনি। কিছুক্ষণ সময় লাগবে এই বলেই ডাক্তার ও নার্স পালিয়ে যান। পরে বুঝতে পারি, আমার স্ত্রী মারা গেছেন। ডাক্তারদের ভুল সিজারের কারণেই আমার স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
অভিযান পরিচালনা শেষে বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক কর্মকর্তা ডা. সুদ্বীপ সরকার জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সিজারের একটি রোগী মারা যাবার ঘটনায় সিভিল সার্জন স্যারের দিকনির্দেশনা আমরা চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করি। সেই তদন্তের অংশ হিসেবে বুধবার বিসমিল্লাহ আধুনিক হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তবে ঘটনাস্থলে এলে কাউকে খুঁজে না পেয়ে হাসপাতালটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ওই হাসপাতালের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ভুল অস্ত্রোপচারে প্রসূতি মরিয়ম খাতুনের মৃত্যুর অভিযোগ এনে তার স্বামী সুমন বলেন, মঙ্গলবার সকালে আমার স্ত্রীকে আলট্রাসনোগ্রাফি করার জন্য বিসমিল্লাহ আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যাই। হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ বাচ্চার অবস্থা ভালো না বলেন এবং মঙ্গলবার মধ্যেই সিজার করতে বলেন।
পরে দুপুর ২টার দিকে সিজার করাতে নিয়ে যান। বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এ কে এম মোফাখখারুল ইসলাম অপারেশন রুমে গিয়ে সিজার করেন। তার কিছুক্ষণ পর অপারেশন রুমে গিয়ে দেখি মরিয়ম অজ্ঞান হয়ে আছে। নার্সরা জানান রোগীর এখনও জ্ঞান ফেরেনি। কিছুক্ষণ সময় লাগবে এই বলেই ডাক্তার ও নার্স পালিয়ে যান। পরে বুঝতে পারি, আমার স্ত্রী মারা গেছেন। ডাক্তারদের ভুল সিজারের কারণেই আমার স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।