চাঁদের উদ্দেশ্যে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান-৩ এর সফল অবতরণের জন্য সারা ভারত জুড়ে চলছে বিশেষ যজ্ঞ ও নামাজ।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, আজ (২৩ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৪মিনিট চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে চন্দ্রযান-৩। এই সফল অবতরণের জন্য অধীর অপেক্ষায় সময় পার করছে ভারতের দেড়শো কোটি মানুষ।
সবার এখন একটাই আশা যে যানটি সফল ভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে। সেজন্যই প্রস্তুত নিচ্ছে সবাই। চন্দ্রযানের চূড়ান্ত সাফল্যের কামনায় যজ্ঞ, নামাজ, বিশেষ পূজা থেকে শুরু করে স্কুলে স্কুলে লাইভ দেখানো হচ্ছে সবকিছু।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমস্ত বিভেদ ভুলে দেশবাসীকে একসঙ্গে চন্দ্রযানের সাফল্য কামনার আবেদন জানিয়েছেন। তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ঘোষণা করেছেন, রাজ্যের সমস্ত সরকারি স্কুলে চন্দ্রযানের চন্দ্রাবতরণ সরাসরি দেখানো হবে যাতে তারা সাক্ষী থাকতে পারে এই অনবদ্য ঘটনার।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে জানিয়েছেন, রাজ্যবাসীকে নিয়ে তিনিও চন্দ্রযানের অবতরণকে উদ্যাপন করবেন।
রাজনৈতিক নেতারা ছাড়াও সাধারণ মানুষের মধ্যে উন্মাদনা যেন আরও কয়েক গুণ বেশি। আজমেরি শরিফের পাশাপাশি লখনউয়ে ইসলামিক সেন্টার অফ ইন্ডিয়ায় আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ নামাজের। সেখানে বহু মানুষ চন্দ্রযানের সাফল্য কামনা করছেন।
মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে বিশেষ ভস্ম আরতির আয়োজন করা হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশের পরমার্থ নিকেতন ঘাটে জাতীয় পতাকা হাতে গঙ্গা আরতিতে অংশ নিয়েছেন বহু সাধারণ মানুষ।
আসানসোলে চন্দ্র অভিযানে ভারতের বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাফল্য কামনায় মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। বালুরঘাটে মণ্ডপ বেঁধে মন্দিরের সামনে হোমযজ্ঞ অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে চাঁদের মাটিতে ভারতের চন্দ্রযানের পা দেওয়া ঘিরে উন্মাদনায় টগবগ করে ফুটছে সারাদেশ।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, আজ (২৩ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৪মিনিট চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে চন্দ্রযান-৩। এই সফল অবতরণের জন্য অধীর অপেক্ষায় সময় পার করছে ভারতের দেড়শো কোটি মানুষ।
সবার এখন একটাই আশা যে যানটি সফল ভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে। সেজন্যই প্রস্তুত নিচ্ছে সবাই। চন্দ্রযানের চূড়ান্ত সাফল্যের কামনায় যজ্ঞ, নামাজ, বিশেষ পূজা থেকে শুরু করে স্কুলে স্কুলে লাইভ দেখানো হচ্ছে সবকিছু।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমস্ত বিভেদ ভুলে দেশবাসীকে একসঙ্গে চন্দ্রযানের সাফল্য কামনার আবেদন জানিয়েছেন। তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ঘোষণা করেছেন, রাজ্যের সমস্ত সরকারি স্কুলে চন্দ্রযানের চন্দ্রাবতরণ সরাসরি দেখানো হবে যাতে তারা সাক্ষী থাকতে পারে এই অনবদ্য ঘটনার।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে জানিয়েছেন, রাজ্যবাসীকে নিয়ে তিনিও চন্দ্রযানের অবতরণকে উদ্যাপন করবেন।
রাজনৈতিক নেতারা ছাড়াও সাধারণ মানুষের মধ্যে উন্মাদনা যেন আরও কয়েক গুণ বেশি। আজমেরি শরিফের পাশাপাশি লখনউয়ে ইসলামিক সেন্টার অফ ইন্ডিয়ায় আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ নামাজের। সেখানে বহু মানুষ চন্দ্রযানের সাফল্য কামনা করছেন।
মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে বিশেষ ভস্ম আরতির আয়োজন করা হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশের পরমার্থ নিকেতন ঘাটে জাতীয় পতাকা হাতে গঙ্গা আরতিতে অংশ নিয়েছেন বহু সাধারণ মানুষ।
আসানসোলে চন্দ্র অভিযানে ভারতের বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাফল্য কামনায় মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। বালুরঘাটে মণ্ডপ বেঁধে মন্দিরের সামনে হোমযজ্ঞ অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে চাঁদের মাটিতে ভারতের চন্দ্রযানের পা দেওয়া ঘিরে উন্মাদনায় টগবগ করে ফুটছে সারাদেশ।