ঘরজামাই থাকতে না চাওয়ায় যুবককে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নড়াইল সদর উপজেলার ফুলশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। রোববার (২০ আগস্ট) নড়াইল সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শনিবার (১৯ আগস্ট) রাতে ওই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী হলেন, সদর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আলতাফ মেল্যার ছেলে আকাশ মোল্যা (২৩)। ঘরজামাই থাকতে না চাওয়ায় হাত-পা বেঁধে বিলে ফেলে দিলো শ্বশুর
স্থানীয়রা জানান, প্রায় চার মাস আগে পার্শ্ববর্তী ফুলশ্বর গ্রামের লিকটন মোল্যার মেয়ে তাহমিনার সঙ্গে আকাশের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর তাকে নিজের বাড়িতে রেখে জমিজমার কাজসহ গৃহস্থালির যাবতীয় কাজ করিয়ে আসছিল। পরে আকাশ বিষয়টি বুঝতে পারলে স্ত্রী তহমিনাকে নিয়ে নিজেদের বাড়ি ফেরার চেষ্টা করে। কিন্তু শ্বশুরের বাধার মুখে ব্যর্থ হন।
একপর্যায়ে শনিবার (১৯ আগস্ট) আকাশ স্ত্রীকে নিয়ে নিজ বাড়ি চলে আসতে চাইলে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় তারা আকাশকে আটকে হাত-পা বেঁধে বিলের মধ্য ফেলে নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে সে নিস্তেজ হয়ে পড়লে সেখানে ফেলে রেখে চলে যান তারা। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে স্বজনরা নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
আকাশের মা ময়না বেগম জানান, শনিবার রাত ৯টার দিকে ওই বিলে পড়ে থাকার একপর্যায়ে এক পথচারী গোঙ্গানির শব্দ শুনে আমার ছেলেকে উদ্ধার করেন। ঘরজামাই থাকতে না-চাওয়ায় আমার ছেলের হাত-পা বেঁধে বিলে ফেলে দিয়েছিল তার শ্বশুর।
এ বিষয়ে জানতে আকাশের শ্বশুরবাড়ির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ওসি মো. ওবায়দুর রহমান জানান, শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভুক্তভোগী হলেন, সদর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের আলতাফ মেল্যার ছেলে আকাশ মোল্যা (২৩)। ঘরজামাই থাকতে না চাওয়ায় হাত-পা বেঁধে বিলে ফেলে দিলো শ্বশুর
স্থানীয়রা জানান, প্রায় চার মাস আগে পার্শ্ববর্তী ফুলশ্বর গ্রামের লিকটন মোল্যার মেয়ে তাহমিনার সঙ্গে আকাশের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর তাকে নিজের বাড়িতে রেখে জমিজমার কাজসহ গৃহস্থালির যাবতীয় কাজ করিয়ে আসছিল। পরে আকাশ বিষয়টি বুঝতে পারলে স্ত্রী তহমিনাকে নিয়ে নিজেদের বাড়ি ফেরার চেষ্টা করে। কিন্তু শ্বশুরের বাধার মুখে ব্যর্থ হন।
একপর্যায়ে শনিবার (১৯ আগস্ট) আকাশ স্ত্রীকে নিয়ে নিজ বাড়ি চলে আসতে চাইলে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় তারা আকাশকে আটকে হাত-পা বেঁধে বিলের মধ্য ফেলে নির্যাতন চালায়। একপর্যায়ে সে নিস্তেজ হয়ে পড়লে সেখানে ফেলে রেখে চলে যান তারা। পরে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে স্বজনরা নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
আকাশের মা ময়না বেগম জানান, শনিবার রাত ৯টার দিকে ওই বিলে পড়ে থাকার একপর্যায়ে এক পথচারী গোঙ্গানির শব্দ শুনে আমার ছেলেকে উদ্ধার করেন। ঘরজামাই থাকতে না-চাওয়ায় আমার ছেলের হাত-পা বেঁধে বিলে ফেলে দিয়েছিল তার শ্বশুর।
এ বিষয়ে জানতে আকাশের শ্বশুরবাড়ির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ওসি মো. ওবায়দুর রহমান জানান, শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।