মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছে ভারত সরকার। মূল্যবৃদ্ধি রোধের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারে সরবরাহ বাড়াতে শনিবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়াতে সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
এর আগে ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃতি দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটি এক প্রতিবেদনে জানায়, সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভালো পেঁয়াজের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হতে পারে। অর্থাৎ কেজিপ্রতি দাম হতে পারে ৫৫ থেকে ৬০ রুপি।
ব্যবসায়ীরা জানান, দেশটিতে পেঁয়াজের মজুদ যথেষ্ট। কিন্তু অতিরিক্ত গরমের কারণে বেশির ভাগ পেঁয়াজের মান খারাপ হয়ে গেছে, তাই একটু ভালো মানের পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা আরো বলেছেন, শুধু মান খারাপ হওয়া নয়, অন্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াও পেঁয়াজের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ।
এদিকে জুলাইতে ভারতের বার্ষিক খুচরা মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে। জুলাইতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ৭.৪৪ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৪.৮৭ শতাংশ।
ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়াতে সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
এর আগে ব্যবসায়ীদের উদ্ধৃতি দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটি এক প্রতিবেদনে জানায়, সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভালো পেঁয়াজের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হতে পারে। অর্থাৎ কেজিপ্রতি দাম হতে পারে ৫৫ থেকে ৬০ রুপি।
ব্যবসায়ীরা জানান, দেশটিতে পেঁয়াজের মজুদ যথেষ্ট। কিন্তু অতিরিক্ত গরমের কারণে বেশির ভাগ পেঁয়াজের মান খারাপ হয়ে গেছে, তাই একটু ভালো মানের পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেছে। ব্যবসায়ীরা আরো বলেছেন, শুধু মান খারাপ হওয়া নয়, অন্য পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াও পেঁয়াজের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ।
এদিকে জুলাইতে ভারতের বার্ষিক খুচরা মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে। জুলাইতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ৭.৪৪ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৪.৮৭ শতাংশ।