গরীবের প্রোটিন হিসেবে পরিচিত ডিম। তবে সে ডিমও এখন গরীবের সাধ্যের বাইরে। বাজারে এক হালি ডিমের খুচরা মূল্য ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। প্রতি পিচ ডিমের দাম সে হিসেবে প্রায় ১৫ টাকা। এ অবস্থায় প্রতি ডিম দাম ৫ টাকায় বিক্রি করছে নবীন বাংলাদেশ নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
জানা যায়, প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকার হরনাথ ঘোষ সড়কে নবীন বাংলাদেশ’র প্রধান কার্যালয়ের সামনে পাঁচ টাকায় ডিম বিক্রি হচ্ছে। প্রতিদিন ১০ হাজার ডিম বিক্রির ব্যবস্থা থাকে। একজন একবারে সর্বোচ্চ ১০টি করে ডিম কিনতে পারছেন।
আবুল কাশেম নামে এক ক্রেতা বলেন, পুরান ঢাকার একটি প্রেসে কাজ করতেন তিনি। এখন সেভাবে কাজ নেই। আর বাজারে সব দ্রব্যের মূল্য নাগালের বাইরে। তাই এখানে আসলাম ডিম নিতে। পাঁচ টাকায় ১ পিচ ডিম পাওয়া যায়। চারটি ডিম দিয়ে পুরো একদিন চলা যায়।
পুরান ঢাকার ইসলামবাগ এলাকা থেকে আশিক নামে এক ক্রেতা এসেছেন ডিম কিনতে। তিনি বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত শ্রেণির। কারো কাছে চাইতে পারি না। কিন্তু এখানে এক ব্যবসায়ী কম দামে ডিম দিচ্ছেন। বাজারে গেলে এত কম দামে কিনতে পারব না। তাই এখানে আসলাম ডিম কিনতে।
এ বিষয়ে নবীন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হাসান বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান নবীন বাংলাদেশের বছর শেষে যে আয় হয় সেটির অংশ গরিব মানুষদের দিয়ে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ডিমের দাম যেভাবে বেড়েছে তা মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
তিনি বলেন, সবার কথা কথা চিন্তা করে ৫ টাকায় প্রতি পিচ ডিম দেওয়া হচ্ছে। আর সামনে আরেকটি উদ্যোগ নিতে চাচ্ছি। ১০০ টাকায় একটি মুরগি ও এক কেজি আলু দেওয়ার কথা চিন্তা করছি।
জানা যায়, প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকার হরনাথ ঘোষ সড়কে নবীন বাংলাদেশ’র প্রধান কার্যালয়ের সামনে পাঁচ টাকায় ডিম বিক্রি হচ্ছে। প্রতিদিন ১০ হাজার ডিম বিক্রির ব্যবস্থা থাকে। একজন একবারে সর্বোচ্চ ১০টি করে ডিম কিনতে পারছেন।
আবুল কাশেম নামে এক ক্রেতা বলেন, পুরান ঢাকার একটি প্রেসে কাজ করতেন তিনি। এখন সেভাবে কাজ নেই। আর বাজারে সব দ্রব্যের মূল্য নাগালের বাইরে। তাই এখানে আসলাম ডিম নিতে। পাঁচ টাকায় ১ পিচ ডিম পাওয়া যায়। চারটি ডিম দিয়ে পুরো একদিন চলা যায়।
পুরান ঢাকার ইসলামবাগ এলাকা থেকে আশিক নামে এক ক্রেতা এসেছেন ডিম কিনতে। তিনি বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত শ্রেণির। কারো কাছে চাইতে পারি না। কিন্তু এখানে এক ব্যবসায়ী কম দামে ডিম দিচ্ছেন। বাজারে গেলে এত কম দামে কিনতে পারব না। তাই এখানে আসলাম ডিম কিনতে।
এ বিষয়ে নবীন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হাসান বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান নবীন বাংলাদেশের বছর শেষে যে আয় হয় সেটির অংশ গরিব মানুষদের দিয়ে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ডিমের দাম যেভাবে বেড়েছে তা মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
তিনি বলেন, সবার কথা কথা চিন্তা করে ৫ টাকায় প্রতি পিচ ডিম দেওয়া হচ্ছে। আর সামনে আরেকটি উদ্যোগ নিতে চাচ্ছি। ১০০ টাকায় একটি মুরগি ও এক কেজি আলু দেওয়ার কথা চিন্তা করছি।