নারায়ণগঞ্জে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দলীয় পাঁচ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি বিএনপির।
শনিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরে জেলা বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ টিয়ারশেল ও কয়েক রাউন্ড ফাঁকা রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলায় জেলায় শনিবার ছিল পদযাত্রা কর্মসূচি। এজন্য বিকেল ৩টা থেকেই জেলা বিএনপির সেক্রেটারি গোলাম ফারুক খোকন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুসারী, আড়াইহাজারের মাহমুদুর রহমান সুমন, সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে কাঁচপুরে জড়ো হতে থাকে। তবে আগে থেকে মোতায়েন করা পুলিশ নেতাকর্মীদের রাস্তা থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে।
বিকেল সাড়ে ৩টায় এ নিয়ে তাদের মধ্যে তর্কের এক পর্যায়ে পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ শুরু করলে নেতাকর্মীরা রাস্তা থেকে সরে যায়। ফের লাঠিসোটা নিয়ে জড়ো হয়ে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছুড়তে থাকলে শুরু হয় সংঘর্ষ। এ সময় পুলিশ টিয়ার সেল ও ফাঁকা রাবার বুলেট ছুড়ে। এতে বিএনপি নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে চলে যায়।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক বলেন জানান, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তার পাশে অবস্থান নেওয়ার সময়ে পুলিশ এসে অতর্কিত লাঠিচার্জ করেছে। পুলিশ আমাদের নেতাকর্মীদের পর টিয়ার সেল ও গুলি ছুড়েছে। এতে অনেকেই আহত হয়েছে।
জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন জানান, পুলিশের টিয়ারশেলের কারণে বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদসহ আমাদের ৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বলেন, অনুমতি ছাড়াই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জেলা বিএনপি পদযাত্রা কর্মসূচি করতে চেয়েছিল। আমরা তাদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরে যেতে বললে তারা আমাদের উদ্দেশ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। আত্মরক্ষার্থে আমরা কয়েক রাউন্ড রাবার বুলেট এবং টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেই। বর্তমানে পরিস্থিতিতে শান্ত রয়েছে।
শনিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরে জেলা বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ টিয়ারশেল ও কয়েক রাউন্ড ফাঁকা রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলায় জেলায় শনিবার ছিল পদযাত্রা কর্মসূচি। এজন্য বিকেল ৩টা থেকেই জেলা বিএনপির সেক্রেটারি গোলাম ফারুক খোকন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুসারী, আড়াইহাজারের মাহমুদুর রহমান সুমন, সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে কাঁচপুরে জড়ো হতে থাকে। তবে আগে থেকে মোতায়েন করা পুলিশ নেতাকর্মীদের রাস্তা থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে।
বিকেল সাড়ে ৩টায় এ নিয়ে তাদের মধ্যে তর্কের এক পর্যায়ে পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ শুরু করলে নেতাকর্মীরা রাস্তা থেকে সরে যায়। ফের লাঠিসোটা নিয়ে জড়ো হয়ে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছুড়তে থাকলে শুরু হয় সংঘর্ষ। এ সময় পুলিশ টিয়ার সেল ও ফাঁকা রাবার বুলেট ছুড়ে। এতে বিএনপি নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে চলে যায়।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক বলেন জানান, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তার পাশে অবস্থান নেওয়ার সময়ে পুলিশ এসে অতর্কিত লাঠিচার্জ করেছে। পুলিশ আমাদের নেতাকর্মীদের পর টিয়ার সেল ও গুলি ছুড়েছে। এতে অনেকেই আহত হয়েছে।
জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন জানান, পুলিশের টিয়ারশেলের কারণে বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদসহ আমাদের ৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বলেন, অনুমতি ছাড়াই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জেলা বিএনপি পদযাত্রা কর্মসূচি করতে চেয়েছিল। আমরা তাদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরে যেতে বললে তারা আমাদের উদ্দেশ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। আত্মরক্ষার্থে আমরা কয়েক রাউন্ড রাবার বুলেট এবং টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেই। বর্তমানে পরিস্থিতিতে শান্ত রয়েছে।