বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া আর্জেন্টিনার ক্লাব সোল দে মায়োতে নাম লেখালেন। ক্লাবটির সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে তার সব আনুষ্ঠানিকতা।
বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী শুক্রবার (১৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে সম্পন্ন হয় সোল দে মায়োর সঙ্গে জামালের চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা। এ সময় ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট আদান ভালদেবেনিতো উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি নিজেদের ভেরিফায়েড পেজে লাইভ করে সোল দে মায়ো।
চুক্তি সম্পন্নের পর লাল-সবুজের এই দলপতি বলেন, ‘আমি জানি বাংলাদেশে অনেকে আমাকে অনুসরণ করে। আমি এখানে নিজের সেরাটা দেখাতে চাই। আমি যদি ভালো খেলি তাহলে হয়তো ভবিষ্যতে অনেক বাংলাদেশি আর্জেন্টিনায় খেলতে পারবে।’
বাংলাদেশের পতাকা ও সোল দে মায়োর জার্সি গায়ে চাপিয়ে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আমার অনেক অভিজ্ঞতা আছে। অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছি। আমি আশা করবো নিজের এই অভিজ্ঞতা দিয়ে সোল দে মায়োকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারবো।’
সোল দে মাইয়ো আর্জেন্টিনার তৃতীয় স্তরের লিগ তোরনেয়ো ফেদারেল ‘এ’র ক্লাব। ক্লাবটির সঙ্গে কত বছরের চুক্তি করেছেন জামাল সেটি জানা যায়নি। তবে জানা গেছে বাংলাদেশের দলপতির মাসপ্রতি পারিশ্রমিক কতো। মাসিক ১৫ হাজার ডলার পারিশ্রমিকে সোল দে মায়োর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি।
জামালের বিশ্বকাপজয়ীদের দেশে পাড়ি জমানো নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি বিগত কয়েকদিনে।
নতুন ক্লাবে যোগ দিতে গত ১৫ আগস্ট আর্জেন্টিনায় পৌঁছান জামাল। সেখানে গিয়ে নতুন ক্লাবের মেডিক্যাল পরীক্ষা করতে তাকে দেখা গেলেও আর্জেন্টিনার ক্লাবে যোগদানের বিষয়টি পুরো অস্বীকার করেছিলেন জাতীয় দলের এই মিডফিল্ডার। আর তাতেই জন্ম নিয়েছিল গুঞ্জনের।
শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই সত্য প্রমাণিত হলো। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে উপমহাদেশের বাহিরে খেলতে যাওয়া একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটার এখন তিনিই।
বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী শুক্রবার (১৮ আগস্ট) দিবাগত রাতে স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে সম্পন্ন হয় সোল দে মায়োর সঙ্গে জামালের চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা। এ সময় ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট আদান ভালদেবেনিতো উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি নিজেদের ভেরিফায়েড পেজে লাইভ করে সোল দে মায়ো।
চুক্তি সম্পন্নের পর লাল-সবুজের এই দলপতি বলেন, ‘আমি জানি বাংলাদেশে অনেকে আমাকে অনুসরণ করে। আমি এখানে নিজের সেরাটা দেখাতে চাই। আমি যদি ভালো খেলি তাহলে হয়তো ভবিষ্যতে অনেক বাংলাদেশি আর্জেন্টিনায় খেলতে পারবে।’
বাংলাদেশের পতাকা ও সোল দে মায়োর জার্সি গায়ে চাপিয়ে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আমার অনেক অভিজ্ঞতা আছে। অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছি। আমি আশা করবো নিজের এই অভিজ্ঞতা দিয়ে সোল দে মায়োকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারবো।’
সোল দে মাইয়ো আর্জেন্টিনার তৃতীয় স্তরের লিগ তোরনেয়ো ফেদারেল ‘এ’র ক্লাব। ক্লাবটির সঙ্গে কত বছরের চুক্তি করেছেন জামাল সেটি জানা যায়নি। তবে জানা গেছে বাংলাদেশের দলপতির মাসপ্রতি পারিশ্রমিক কতো। মাসিক ১৫ হাজার ডলার পারিশ্রমিকে সোল দে মায়োর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি।
জামালের বিশ্বকাপজয়ীদের দেশে পাড়ি জমানো নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি বিগত কয়েকদিনে।
নতুন ক্লাবে যোগ দিতে গত ১৫ আগস্ট আর্জেন্টিনায় পৌঁছান জামাল। সেখানে গিয়ে নতুন ক্লাবের মেডিক্যাল পরীক্ষা করতে তাকে দেখা গেলেও আর্জেন্টিনার ক্লাবে যোগদানের বিষয়টি পুরো অস্বীকার করেছিলেন জাতীয় দলের এই মিডফিল্ডার। আর তাতেই জন্ম নিয়েছিল গুঞ্জনের।
শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই সত্য প্রমাণিত হলো। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে উপমহাদেশের বাহিরে খেলতে যাওয়া একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটার এখন তিনিই।