এবার প্রবাসীর ফাঁকা বাড়িতে চুরি করতে এসে ডিম ভাজতে গিয়ে ধরা খেল চোর। ভুক্তভোগী পরিবার জানিয়েছে, চুরি করতে এসে ফ্রিজ থেকে তিনটি ডিম নিয়ে গ্যাসের চুলায় ভাজি করে খেয়েছে চোর ও তার সহযোগীরা। প্রতিবেশীরা বিষয়টি টের পেয়ে বাড়ির মালিককে খবর দেয়। পরে চোর চক্রের এক সদস্যকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
গতকাল শুক্রবার ১৮ আগস্ট রাত ৮টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার তুলাসার ইউনিয়নের গুড়িপাড়া গ্রামের প্রবাসী পলাশ ফকিরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে। চুরির অভিযোগে আটক হওয়া মো. সাদেক খান (২৭) রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও থানার বনশ্রী এলাকার মো. আলাউদ্দিন খানের ছেলে।
জানা যায়, পলাশ ফকির দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসে থাকেন। তার বাড়িতে কেউ থাকত না। মাঝে মধ্যে তার মা আঙ্গুরা বেগম এসে বসবাস করতেন। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে শোভন ফকির নামে এক প্রতিবেশী পলাশ ফকিরের ঘরে মৃদু আলো দেখতে পেয়ে তিনি আঙ্গুরা বেগমকে খবর দেন। পরে আঙ্গুরা বেগম এসে ঘরের দরজা খুলে সাদেক খানকে আটক করেন।
এ সময় তার সহযোগীরা দ্রুত পালিয়ে চলে যায়। আঙ্গুরা বেগমসহ স্থানীয়রা দেখতে পায় ঘরের চালার টিন খুলে চোর ঘরে প্রবেশ করেছে। তারা ফ্রিজ থেকে ডিম নিয়ে গ্যাসের চুলায় ভাজি করে খেয়েছে। এছাড়া ড্রয়ারের তালা ভেঙে নগদ এক লাখ টাকা ও দুইটি কানের দুল চুরি করে নিয়ে পালিয়েছে সাদেক খানের সহযোগীরা। বিষয়টি থানা পুলিশকে জানালে তারা এসে সাদেক খানকে আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় নাজমুল হোসেন ফকির বলেন, আমরা খবর পেয়ে আঙ্গুরা বেগমের সঙ্গে গিয়ে চোরকে হাতেনাতে ধরে পুলিশকে খবর দিয়েছি। আঙ্গুরা বেগম বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম না। প্রতিবেশীর কাছ থেকে খবর পেয়ে লোকজন নিয়ে গিয়ে চোরকে আটক করেছি।
চোর কী কী চুরি করছে তা খুঁজতে গিয়ে দেখি ফ্রিজ থেকে ডিম নিয়ে ভাজি করে খেয়েছে। আমার ছেলে বিদেশে থাকে। বাড়িতে আমিই মাঝে মধ্যে এসে থাকি। ঘর ফাঁকা থাকায় চোর নির্বিঘ্নে ঘরে ঢুকে ডিম ভেজে খেয়েছে। আমি বৃদ্ধ হওয়ায় চুরির ঘটনায় আমার নাতিন জামাই থানায় মামলা দায়ের করবে।
এদিকে আঙ্গুরা বেগমের নাতিন জামাই সাইদ আহমেদ সবুজ বলেন, ঘরের চালার টিন স্ক্রু দিয়ে খুলে চোরগুলো ভেতরে প্রবেশ করেছে। প্রতিবেশীর কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘরে প্রবেশ করে দেখি সবকিছু এলোমেলো। টের পেয়ে আটক হওয়া চোরের সহযোগীরা পালিয়ে গেছে।
আটক হওয়া সাদেক খান নামে ওই চোরের কাছে একটি প্লাস, রেঞ্চ, স্ক্রু ড্রাইভার, টেস্টার ও অনেকগুলো চাবি পাওয়া গেছে। ফাঁকা ঘর পেয়ে চোর ডিম ভাজি করে খেয়েছে। চোরের বাড়ি ঢাকায়। স্থানীয় কেউ না কেউ চোরকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করব। এজহার প্রস্তুত করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে পালং মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, একজন চোরকে স্থানীয়রা হাতেনাতে আটক করে পুলিশকে খবর দিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চোরকে থানা হেফাজতে নিয়েছে। ভূক্তভোগী পরিবার অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল শুক্রবার ১৮ আগস্ট রাত ৮টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার তুলাসার ইউনিয়নের গুড়িপাড়া গ্রামের প্রবাসী পলাশ ফকিরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে। চুরির অভিযোগে আটক হওয়া মো. সাদেক খান (২৭) রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও থানার বনশ্রী এলাকার মো. আলাউদ্দিন খানের ছেলে।
জানা যায়, পলাশ ফকির দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসে থাকেন। তার বাড়িতে কেউ থাকত না। মাঝে মধ্যে তার মা আঙ্গুরা বেগম এসে বসবাস করতেন। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে শোভন ফকির নামে এক প্রতিবেশী পলাশ ফকিরের ঘরে মৃদু আলো দেখতে পেয়ে তিনি আঙ্গুরা বেগমকে খবর দেন। পরে আঙ্গুরা বেগম এসে ঘরের দরজা খুলে সাদেক খানকে আটক করেন।
এ সময় তার সহযোগীরা দ্রুত পালিয়ে চলে যায়। আঙ্গুরা বেগমসহ স্থানীয়রা দেখতে পায় ঘরের চালার টিন খুলে চোর ঘরে প্রবেশ করেছে। তারা ফ্রিজ থেকে ডিম নিয়ে গ্যাসের চুলায় ভাজি করে খেয়েছে। এছাড়া ড্রয়ারের তালা ভেঙে নগদ এক লাখ টাকা ও দুইটি কানের দুল চুরি করে নিয়ে পালিয়েছে সাদেক খানের সহযোগীরা। বিষয়টি থানা পুলিশকে জানালে তারা এসে সাদেক খানকে আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় নাজমুল হোসেন ফকির বলেন, আমরা খবর পেয়ে আঙ্গুরা বেগমের সঙ্গে গিয়ে চোরকে হাতেনাতে ধরে পুলিশকে খবর দিয়েছি। আঙ্গুরা বেগম বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম না। প্রতিবেশীর কাছ থেকে খবর পেয়ে লোকজন নিয়ে গিয়ে চোরকে আটক করেছি।
চোর কী কী চুরি করছে তা খুঁজতে গিয়ে দেখি ফ্রিজ থেকে ডিম নিয়ে ভাজি করে খেয়েছে। আমার ছেলে বিদেশে থাকে। বাড়িতে আমিই মাঝে মধ্যে এসে থাকি। ঘর ফাঁকা থাকায় চোর নির্বিঘ্নে ঘরে ঢুকে ডিম ভেজে খেয়েছে। আমি বৃদ্ধ হওয়ায় চুরির ঘটনায় আমার নাতিন জামাই থানায় মামলা দায়ের করবে।
এদিকে আঙ্গুরা বেগমের নাতিন জামাই সাইদ আহমেদ সবুজ বলেন, ঘরের চালার টিন স্ক্রু দিয়ে খুলে চোরগুলো ভেতরে প্রবেশ করেছে। প্রতিবেশীর কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘরে প্রবেশ করে দেখি সবকিছু এলোমেলো। টের পেয়ে আটক হওয়া চোরের সহযোগীরা পালিয়ে গেছে।
আটক হওয়া সাদেক খান নামে ওই চোরের কাছে একটি প্লাস, রেঞ্চ, স্ক্রু ড্রাইভার, টেস্টার ও অনেকগুলো চাবি পাওয়া গেছে। ফাঁকা ঘর পেয়ে চোর ডিম ভাজি করে খেয়েছে। চোরের বাড়ি ঢাকায়। স্থানীয় কেউ না কেউ চোরকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করব। এজহার প্রস্তুত করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে পালং মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, একজন চোরকে স্থানীয়রা হাতেনাতে আটক করে পুলিশকে খবর দিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চোরকে থানা হেফাজতে নিয়েছে। ভূক্তভোগী পরিবার অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।