জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। অভিনয়ের দক্ষতায় কেড়েছেন করে লাখ লাখ দর্শকের মন। ওপার বাংলাতেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে তার। কাজের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বেশ সরব। প্রায় সময়ই ভক্তদের সঙ্গে নিজের ভালোমন্দ কিংবা মতামত প্রকাশ করেন এই অভিনেতা। শুক্রবার (১৮ আগস্ট) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে কয়েকটি ছবি শেয়ার করে দীর্ঘ একটি পোস্ট দিয়েছেন চঞ্চল।
পাঠকদের সুবিধার জন্য স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো- চারুকলায় ভর্তি হয়েছিলাম ছবি আঁকার প্রতি ভালোবাসা থেকে। যে কোনো শিল্পীর আঁকা ভালো ছবি দেখলেই মনটা চনমন করে ওঠে। পেন্সিল বা রঙ তুলির চমৎকার একটা স্ট্রোক আমাকে গভীর ভালোবাসায় মাতাল করে দেয়। তাই যারা ভালো ছবি আঁকে, তাদের খুব আপন মনে হয়।
গত কয়েক বছর ধরে শাখাওয়াত তমাল নামে আমার এক অনুরাগী/ছোট ভাই কিছুদিন পর পর আমার ছবি, বা আমার বিভিন্ন চরিত্রের ছবি, কিংবা আমার বাবা মা বা শুদ্ধ’র ছবি গভীর মমতায় এঁকে পাঠায়।
চমৎকার তার অঙ্কনশৈলী দেখে আমি মুগ্ধ হই, অবাক হই। আমার জানামতে ছবি আঁকায় তার তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। পুরোটাই তার সাধনা আর সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত।
একদিন তো আমার অনেক গুলো ছবি এঁকে বাঁধাই করে নিয়ে আমার বাসায় হাজির। অনেক টাকা খরচ হয়েছে তার। অনেক সাধাসাধি করেও টাকা দিতে পারিনি। তমাল আমাকে ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে ফেলেছে।
তমাল যখন আমার বাবা মায়ের ছবি এঁকে পাঠায়, আমি বেশ আবেগী হয়ে উঠি, চোখ ভিজে যায়। বাবা আমাদের ছেড়ে চলে যাবার পর, তমাল যখন বাবা’র ছবি এঁকে পাঠায়, তখন আমি বুঝতে পারি, ও আমার আত্মার সাথে জড়িয়ে গেছে।
শুধু তমাল নয়, কলকাতা বা বাংলাদেশের অনেক শিল্পীই এই কাজ গুলো করে আমাকে ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে দিয়েছে। এতোগুলো কথা লিখলাম, তার কারণ, আজ তমালের ‘জন্মদিন’। শুভ জন্মদিন শাখাওয়াত তমাল। অনেক ভালোবাসা আর শুভ কামনা। দেখা হবে তাড়াতাড়িই।
পাঠকদের সুবিধার জন্য স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো- চারুকলায় ভর্তি হয়েছিলাম ছবি আঁকার প্রতি ভালোবাসা থেকে। যে কোনো শিল্পীর আঁকা ভালো ছবি দেখলেই মনটা চনমন করে ওঠে। পেন্সিল বা রঙ তুলির চমৎকার একটা স্ট্রোক আমাকে গভীর ভালোবাসায় মাতাল করে দেয়। তাই যারা ভালো ছবি আঁকে, তাদের খুব আপন মনে হয়।
গত কয়েক বছর ধরে শাখাওয়াত তমাল নামে আমার এক অনুরাগী/ছোট ভাই কিছুদিন পর পর আমার ছবি, বা আমার বিভিন্ন চরিত্রের ছবি, কিংবা আমার বাবা মা বা শুদ্ধ’র ছবি গভীর মমতায় এঁকে পাঠায়।
চমৎকার তার অঙ্কনশৈলী দেখে আমি মুগ্ধ হই, অবাক হই। আমার জানামতে ছবি আঁকায় তার তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। পুরোটাই তার সাধনা আর সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত।
একদিন তো আমার অনেক গুলো ছবি এঁকে বাঁধাই করে নিয়ে আমার বাসায় হাজির। অনেক টাকা খরচ হয়েছে তার। অনেক সাধাসাধি করেও টাকা দিতে পারিনি। তমাল আমাকে ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে ফেলেছে।
তমাল যখন আমার বাবা মায়ের ছবি এঁকে পাঠায়, আমি বেশ আবেগী হয়ে উঠি, চোখ ভিজে যায়। বাবা আমাদের ছেড়ে চলে যাবার পর, তমাল যখন বাবা’র ছবি এঁকে পাঠায়, তখন আমি বুঝতে পারি, ও আমার আত্মার সাথে জড়িয়ে গেছে।
শুধু তমাল নয়, কলকাতা বা বাংলাদেশের অনেক শিল্পীই এই কাজ গুলো করে আমাকে ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে দিয়েছে। এতোগুলো কথা লিখলাম, তার কারণ, আজ তমালের ‘জন্মদিন’। শুভ জন্মদিন শাখাওয়াত তমাল। অনেক ভালোবাসা আর শুভ কামনা। দেখা হবে তাড়াতাড়িই।