এবার হঠাৎ করে বিয়ের ঘোষণা দিয়ে অনুরাগীদের চমকে দিয়েছিলেন তাসনিয়া ফারিণ। গেল ১১ আগস্ট রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে শেখ রেজওয়ান রাফিদ আহমেদের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। এরপরই হানিমুন করতে উড়াল দেন মালদ্বীপ। সেখান থেকে ফিরে এসে ফারিণ জানালেন, বিয়েটাও আরাম করে করতে পারেননি তিনি।
এদিকে নতুন জীবনে প্রবেশ করে নিজের মধ্যে কী কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছেন, জানতে চাইলে সংবাদমাধ্যমকে ফারিণ বলেন, ‘তেমন কিছুই মনে হচ্ছে না। বিয়ের পর তো বাবার বাড়িতেই আছি। তা ছাড়া কাজের চাপে সবকিছু যেন ভুলেই যাচ্ছি। কাজের চাপে বিয়েটাও আরাম করে করতে পারিনি (হেসে)। ১০ তারিখ পর্যন্ত একটা ওয়েব ফিল্মের শুটিং করেছি। এরপর কোনোমতে সময় বের করে ১১ তারিখে বিয়ে করেছি।’
তিনি বলেন, ‘১২ তারিখে ফিল্মের ডাবিং করে ১৩ তারিখে হানিমুনে গিয়েছি। এই যে গাড়িতে বসে আপনার সঙ্গে কথা বলতে বলতে যাচ্ছি ডাবিংয়ে। ডাবিং সেরে আবার আজ রাতেই (গতকাল) অস্ট্রেলিয়ায় যাব। তাই এখনো বিয়ের পরের অবস্থাটা বুঝে উঠতে পারছি না। মনে হচ্ছে, আগে আমার জীবন যেমন চলেছে, এখনও তেমনই চলছে।’
কাজের চাপে হানিমুন সংক্ষিপ্ত করতে হয়েছে ফারিণকে। এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেখানে অস্ট্রেলিয়ায় শিহাব শাহীনের দুটি ওয়েব ফিল্মের শুটিং হবে। আগেই শিডিউল দেওয়া ছিল ওয়েব ফিল্ম দুটির। শিহাব ভাই আগেই চলে গেছেন। হানিমুন সংক্ষিপ্ত করে আমি যাচ্ছি। চলতি মাসের পুরোটাই শুটিং হবে। এরপর দেশে ফিরব।’
এর আগে নেটমাধ্যমে বিয়ের খবর দিয়ে ফারিণ জানিয়েছিলেন, সাড়ে আট বছর ধরে রেজওয়ানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিল ফারিণের। খানিকটা তাড়াহুড়া করে আকদ সম্পন্ন হয়। কারণ তার পাত্র বিদেশে চাকরি করেন। তিনি আবার দেশে ফিরলে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহকর্মীদের নিয়ে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
এদিকে নতুন জীবনে প্রবেশ করে নিজের মধ্যে কী কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছেন, জানতে চাইলে সংবাদমাধ্যমকে ফারিণ বলেন, ‘তেমন কিছুই মনে হচ্ছে না। বিয়ের পর তো বাবার বাড়িতেই আছি। তা ছাড়া কাজের চাপে সবকিছু যেন ভুলেই যাচ্ছি। কাজের চাপে বিয়েটাও আরাম করে করতে পারিনি (হেসে)। ১০ তারিখ পর্যন্ত একটা ওয়েব ফিল্মের শুটিং করেছি। এরপর কোনোমতে সময় বের করে ১১ তারিখে বিয়ে করেছি।’
তিনি বলেন, ‘১২ তারিখে ফিল্মের ডাবিং করে ১৩ তারিখে হানিমুনে গিয়েছি। এই যে গাড়িতে বসে আপনার সঙ্গে কথা বলতে বলতে যাচ্ছি ডাবিংয়ে। ডাবিং সেরে আবার আজ রাতেই (গতকাল) অস্ট্রেলিয়ায় যাব। তাই এখনো বিয়ের পরের অবস্থাটা বুঝে উঠতে পারছি না। মনে হচ্ছে, আগে আমার জীবন যেমন চলেছে, এখনও তেমনই চলছে।’
কাজের চাপে হানিমুন সংক্ষিপ্ত করতে হয়েছে ফারিণকে। এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেখানে অস্ট্রেলিয়ায় শিহাব শাহীনের দুটি ওয়েব ফিল্মের শুটিং হবে। আগেই শিডিউল দেওয়া ছিল ওয়েব ফিল্ম দুটির। শিহাব ভাই আগেই চলে গেছেন। হানিমুন সংক্ষিপ্ত করে আমি যাচ্ছি। চলতি মাসের পুরোটাই শুটিং হবে। এরপর দেশে ফিরব।’
এর আগে নেটমাধ্যমে বিয়ের খবর দিয়ে ফারিণ জানিয়েছিলেন, সাড়ে আট বছর ধরে রেজওয়ানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিল ফারিণের। খানিকটা তাড়াহুড়া করে আকদ সম্পন্ন হয়। কারণ তার পাত্র বিদেশে চাকরি করেন। তিনি আবার দেশে ফিরলে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহকর্মীদের নিয়ে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।