এবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর পর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় এক শিক্ষককে বদলি করা হয়েছে। তাকে চট্টগ্রামের পটিয়া সরকারি কলেজ থেকে খাগড়াছড়ি বদলি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ।
জানা যায়, বদলি হওয়া ওই শিক্ষকের নাম মো. আরফাতুল ইসলাম। তিনি পটিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক ছিলেন। সাঈদীর মৃত্যুর পর আরফাতুলের ফেসবুক আইডি থেকে সাঈদীর ছবিসহ ‘ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’ লিখে পোস্ট করা হয়। তবে তার আইডি অনেক আগে হ্যাক হয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই শিক্ষক।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রভাষক আরফাতুল ইসলামের অব্যাহতি চেয়ে কলেজের অধ্যক্ষ বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে ছাত্রলীগ। নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান দাবি করে অভিযুক্ত প্রভাষক আরফাতুল ইসলাম বলেন, ‘আমার আইডিটি অনেক আগেই হ্যাক হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি ৪ আগস্ট চট্টগ্রামের চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। হ্যাকাররা এ রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
এ বিষয়ে পটিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, ‘একজন সরকারি চাকরিজীবী হয়ে রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলা বিভাগের প্রভাষক মো. আরফাতুল ইসলামকে খাগড়াছড়িতে বদলি করা হয়েছে।’
জানা যায়, বদলি হওয়া ওই শিক্ষকের নাম মো. আরফাতুল ইসলাম। তিনি পটিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক ছিলেন। সাঈদীর মৃত্যুর পর আরফাতুলের ফেসবুক আইডি থেকে সাঈদীর ছবিসহ ‘ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’ লিখে পোস্ট করা হয়। তবে তার আইডি অনেক আগে হ্যাক হয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই শিক্ষক।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রভাষক আরফাতুল ইসলামের অব্যাহতি চেয়ে কলেজের অধ্যক্ষ বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে ছাত্রলীগ। নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান দাবি করে অভিযুক্ত প্রভাষক আরফাতুল ইসলাম বলেন, ‘আমার আইডিটি অনেক আগেই হ্যাক হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি ৪ আগস্ট চট্টগ্রামের চকবাজার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। হ্যাকাররা এ রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
এ বিষয়ে পটিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, ‘একজন সরকারি চাকরিজীবী হয়ে রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলা বিভাগের প্রভাষক মো. আরফাতুল ইসলামকে খাগড়াছড়িতে বদলি করা হয়েছে।’