এবার মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেয়ায় জামালপুর ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মীকে দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার ১৬ আগস্ট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খাবীরুল ইসলাম খান ও সাধারণ সম্পাদক নাফিউল করিম রাব্বি স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, জেলা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে তাদের সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া কেন তাদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে জেলা ছাত্রলীগের দপ্তরে সশরীরে উপস্থিত হয়ে তার উপযুক্ত কারণসহ লিখিত জবাব দিতে বলা হয়।
অব্যাহতি পাওয়া নেতা-কর্মীরা হলেন জেলার ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান, সহ-সম্পাদক মুসা আহমেদ, ইসলামপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য মুরসালিন উদ্দিন, কর্মী মো. আব্দুল কাইয়ুম, মো. জয় মামুন, গাইবান্ধা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনির সরকার, চরপুটিমারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম,
নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, মেলান্দহ উপজেলা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক মো. ইউসুফ আলী, সদস্য আশরাফুল সালেহিন রিয়াদ, মেলান্দহ পৌর শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আসিফ আহমেদ, মেলান্দহ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান সেতু, নাংলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক মো. বরকতুল্লাহ ফারাজী,
হাজরাবাড়ি পৌর শাখার ১ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ফাহিম চৌধুরী, কুলিয়া ইউনিয়ন শাখার ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম সানি, জামালপুর সদর উপজেলার (পূর্ব) শরিফপুর ইউনিয়ন শাখার ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইম কবির, বকশীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শোয়েব আল হাসান ও দেওয়ানগঞ্জের সানন্দবাড়ি সাংগঠনিক থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম মুসা।
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাফিউল করিম রাব্বি বলেন, জাতির জনকের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এ সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ছাত্রলীগের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের ১৭ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সাঈদী ছিলেন আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। নেতা-কর্মীরা তাকে নিয়ে ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন, যা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কাজ।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খাবিরুল ইসলাম বাবু বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠনের নামধারী নেতা-কর্মীরা একজন যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করায় তাদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, জেলা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে তাদের সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া কেন তাদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে জেলা ছাত্রলীগের দপ্তরে সশরীরে উপস্থিত হয়ে তার উপযুক্ত কারণসহ লিখিত জবাব দিতে বলা হয়।
অব্যাহতি পাওয়া নেতা-কর্মীরা হলেন জেলার ইসলামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান, সহ-সম্পাদক মুসা আহমেদ, ইসলামপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য মুরসালিন উদ্দিন, কর্মী মো. আব্দুল কাইয়ুম, মো. জয় মামুন, গাইবান্ধা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনির সরকার, চরপুটিমারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম,
নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, মেলান্দহ উপজেলা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক মো. ইউসুফ আলী, সদস্য আশরাফুল সালেহিন রিয়াদ, মেলান্দহ পৌর শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আসিফ আহমেদ, মেলান্দহ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান সেতু, নাংলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক মো. বরকতুল্লাহ ফারাজী,
হাজরাবাড়ি পৌর শাখার ১ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ফাহিম চৌধুরী, কুলিয়া ইউনিয়ন শাখার ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন ইসলাম সানি, জামালপুর সদর উপজেলার (পূর্ব) শরিফপুর ইউনিয়ন শাখার ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইম কবির, বকশীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শোয়েব আল হাসান ও দেওয়ানগঞ্জের সানন্দবাড়ি সাংগঠনিক থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম মুসা।
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাফিউল করিম রাব্বি বলেন, জাতির জনকের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এ সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ছাত্রলীগের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের ১৭ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সাঈদী ছিলেন আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। নেতা-কর্মীরা তাকে নিয়ে ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন, যা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কাজ।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খাবিরুল ইসলাম বাবু বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠনের নামধারী নেতা-কর্মীরা একজন যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করায় তাদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।