আদমদীঘি (বগুড়া) থেকে: বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীবকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে বগুড়া জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি নুরুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক রাশেকুজ্জামান রাজনের যৌথ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
তারা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেন- সংগঠন বিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এমন কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সেই সাথে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সংগঠনের সকল কার্যক্রম থেকে তাকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।
এ বিষয়ে সাময়িক অব্যাহতি পাওয়া উপজেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব নিজেকে আওয়ামী পরিবারের সন্তান দাবী করে জানান, জেলা কমিটি থেকে অব্যাহতির বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। আবেগ তাড়িত হয়ে গত ১৪ আগস্ট মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলাম। দলীয় শৃঙ্খলার বিষয়টি মাথায় আসার পর সঙ্গে সঙ্গে পোস্টটি ডিলিট করে দিই। এই ভুলের কারনে আমি দু:খ প্রকাশ করেছি এবং ক্ষমা প্রার্থী। এছাড়া আমি কখনোই সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়, সংগঠন বিরোধী ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী এমন কোনো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম না। যতদিন বাঁচবো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে সামনের পথগুলো চলতে চাই’।
তারা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেন- সংগঠন বিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এমন কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সেই সাথে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সংগঠনের সকল কার্যক্রম থেকে তাকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।
এ বিষয়ে সাময়িক অব্যাহতি পাওয়া উপজেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব নিজেকে আওয়ামী পরিবারের সন্তান দাবী করে জানান, জেলা কমিটি থেকে অব্যাহতির বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। আবেগ তাড়িত হয়ে গত ১৪ আগস্ট মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলাম। দলীয় শৃঙ্খলার বিষয়টি মাথায় আসার পর সঙ্গে সঙ্গে পোস্টটি ডিলিট করে দিই। এই ভুলের কারনে আমি দু:খ প্রকাশ করেছি এবং ক্ষমা প্রার্থী। এছাড়া আমি কখনোই সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়, সংগঠন বিরোধী ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী এমন কোনো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম না। যতদিন বাঁচবো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে সামনের পথগুলো চলতে চাই’।