এবার লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি। আজ রবিবার ৭ মে রাজধানীর গুলশানের বাসভবন (ফিরোজা ভিলা) থেকে সকাল ৯টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, তাকে বহন করা বিমানটি দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। দেড় মাস তিনি ঢাকায় ছিলেন। এ সময় তিনি শাশুড়ি খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে শর্মিলা রহমান গত ২১ মার্চ রাতে ঢাকায় আসেন তিনি। তিনি শাশুড়ি খালেদা জিয়া ও অসুস্থ মাকে দেখতে এসেছিলেন। ওই রাতে ঢাকায় পৌঁছে প্রথমে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে ওঠেন। সেখান থেকে সকালে বনানীতে মায়ের বাসায় যান। কয়েক বছর ধরে রমজানে মা ও শাশুড়িকে দেখতে আসেন শর্মিলা।
এর আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে শর্মিলা রহমান তাকে দেখতে ঢাকায় আসেন। সে সময় তিনি আড়াই মাস ঢাকায় ছিলেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে ২০২২ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝি তিনি লন্ডনে চলে যান।
এদিকে এক/এগারো সরকারের সময় স্বামী আরাফাত রহমানের সঙ্গে মালয়েশিয়া যান শর্মিলা। ২০১৫ সালে কোকোর মৃত্যুর পর শর্মিলা রহমান দুই মেয়েকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস শুরু করেন। এদিকে ২০০৭ সালের পর থেকে খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সপরিবারে লন্ডনে অবস্থান করছেন।
এদিকে শর্মিলা রহমান গত ২১ মার্চ রাতে ঢাকায় আসেন তিনি। তিনি শাশুড়ি খালেদা জিয়া ও অসুস্থ মাকে দেখতে এসেছিলেন। ওই রাতে ঢাকায় পৌঁছে প্রথমে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে ওঠেন। সেখান থেকে সকালে বনানীতে মায়ের বাসায় যান। কয়েক বছর ধরে রমজানে মা ও শাশুড়িকে দেখতে আসেন শর্মিলা।
এর আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে শর্মিলা রহমান তাকে দেখতে ঢাকায় আসেন। সে সময় তিনি আড়াই মাস ঢাকায় ছিলেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে ২০২২ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝি তিনি লন্ডনে চলে যান।
এদিকে এক/এগারো সরকারের সময় স্বামী আরাফাত রহমানের সঙ্গে মালয়েশিয়া যান শর্মিলা। ২০১৫ সালে কোকোর মৃত্যুর পর শর্মিলা রহমান দুই মেয়েকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস শুরু করেন। এদিকে ২০০৭ সালের পর থেকে খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সপরিবারে লন্ডনে অবস্থান করছেন।