ব্যক্তিগত ক্ষোভ ও আক্রমণ থেকে ভয়ভীতি দেখানোর জন্যই যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর চিকিৎসককে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। হত্যার হুমকিদাতাদের মধ্যে অন্যতম তাফসিরুল ইসলামকে আটক করেছে র্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান।
এ সময় তিনি বলেন, গতকাল বুধবার ১৬ আগস্ট রাতে তাফসিরুল ইসলামকে ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের একজন শিক্ষার্থী তিনি। স্কুলজীবন থেকেই ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন।
এদিকে র্যাব জানায়, তাফসিরুলের পিতাও জামায়াতের সক্রিয় সদস্য। ফেসবুকে গ্রুপ খুলে বিভিন্ন সময় জামায়াত- শিবিরের প্রচারণা চালাতেন তিনি।
গত ১৪ আগস্ট সাঈদীর মৃত্যুর জন্য চিকিৎসক এস এম মোস্তফাকে দায়ী করেন তাফসিরুল। এজন্যই মূলত তাকে হোয়াটসআপ ও ম্যাসেঞ্জারে হত্যার হুমকি দেন তিনি।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় জিডি করেন ওই ডাক্তার। এরপরই অভিযানে নামে প্রশাসন। একই ঘটনায় রাজধানীর উত্তরা থেকে হাফিজা মাহবুবা বৃষ্টি নামে একজনকে আটক করে সিটিটিসি। বাকিদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানায় র্যাব।
এ সময় তিনি বলেন, গতকাল বুধবার ১৬ আগস্ট রাতে তাফসিরুল ইসলামকে ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের একজন শিক্ষার্থী তিনি। স্কুলজীবন থেকেই ইসলামী ছাত্রশিবিরের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন।
এদিকে র্যাব জানায়, তাফসিরুলের পিতাও জামায়াতের সক্রিয় সদস্য। ফেসবুকে গ্রুপ খুলে বিভিন্ন সময় জামায়াত- শিবিরের প্রচারণা চালাতেন তিনি।
গত ১৪ আগস্ট সাঈদীর মৃত্যুর জন্য চিকিৎসক এস এম মোস্তফাকে দায়ী করেন তাফসিরুল। এজন্যই মূলত তাকে হোয়াটসআপ ও ম্যাসেঞ্জারে হত্যার হুমকি দেন তিনি।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় জিডি করেন ওই ডাক্তার। এরপরই অভিযানে নামে প্রশাসন। একই ঘটনায় রাজধানীর উত্তরা থেকে হাফিজা মাহবুবা বৃষ্টি নামে একজনকে আটক করে সিটিটিসি। বাকিদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানায় র্যাব।