পবিত্র কোরআন অবমাননার অভিযোগে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে গীর্জায় আগুন দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরে। পূর্বাঞ্চলীয় শহর জারানওয়ালায় হয়েছে এ ঘটনা। খবর রয়টার্সের।
এদিকে পুলিশ জানায়, কোরআনের পাতা ছিঁড়ে লাল কালিতে অসম্মানজনক লেখার অভিযোগ ওঠে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মুহুর্তেই ছড়িয়ে পড়ে সেই খবর। তেহরিক-ই লাব্বায়েক পাকিস্তান (টিএলপি) নামের একটি দলের ডাকে খ্রিষ্টান অধ্যুষিত এলাকায় লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে শত শত মানুষ।
অগ্নিসংযোগ করা হয় অন্তত চারটি গীর্জায়। বাইবেল ছিড়ে ফেলার অভিযোগও করেছে অনেকে। হামলার ভয়ে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে এলাকাটির খ্রিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষ।
এদিকে স্থানীয় কর্মকর্তারা সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ব্লাসফেমির অভিযোগে জারানওয়ালা তহসিলের বেশ কয়েকটি গির্জা ভাঙচুর করেছে উত্তেজিত জনতা। সহিংসতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার উল হক কাকার।
প্রসঙ্গত, ৯৬ শতাংশ মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ পাকিস্তানে ব্লাসফেমি বা ধর্ম অবমাননার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এখনও এই আইনে কারও সাজা কার্যকর হয়নি। তবে জনতার হাতে মৃত্যু হয়েছে অনেকের।
এদিকে পুলিশ জানায়, কোরআনের পাতা ছিঁড়ে লাল কালিতে অসম্মানজনক লেখার অভিযোগ ওঠে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মুহুর্তেই ছড়িয়ে পড়ে সেই খবর। তেহরিক-ই লাব্বায়েক পাকিস্তান (টিএলপি) নামের একটি দলের ডাকে খ্রিষ্টান অধ্যুষিত এলাকায় লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে শত শত মানুষ।
অগ্নিসংযোগ করা হয় অন্তত চারটি গীর্জায়। বাইবেল ছিড়ে ফেলার অভিযোগও করেছে অনেকে। হামলার ভয়ে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে এলাকাটির খ্রিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষ।
এদিকে স্থানীয় কর্মকর্তারা সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ব্লাসফেমির অভিযোগে জারানওয়ালা তহসিলের বেশ কয়েকটি গির্জা ভাঙচুর করেছে উত্তেজিত জনতা। সহিংসতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার উল হক কাকার।
প্রসঙ্গত, ৯৬ শতাংশ মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ পাকিস্তানে ব্লাসফেমি বা ধর্ম অবমাননার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এখনও এই আইনে কারও সাজা কার্যকর হয়নি। তবে জনতার হাতে মৃত্যু হয়েছে অনেকের।