সিরাজগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবার কয়েক মিনিট আগে পরীক্ষার খাতা দেওয়ার পরে পরীক্ষার হলে চলন্ত ফ্যান খুলে পড়েছে শিক্ষার্থীদের ওপরে। এতে তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে তারা পরীক্ষা চলমান রেখেছেন। আহত তিন শিক্ষার্থী সদরের চিলগাছা দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী।
রোববার (৭ মে) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে এসএসসি সমমান দাখিলের সাধারণ গণিত পরীক্ষায় শহরের হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এমএ মাদরাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, পরীক্ষা শুরু হবার প্রায় ২০মিনিট আগেই ৯:৪০ এর দিকে শ্রেণিকক্ষের একটা ফ্যান চলতে চলতে হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন পরীক্ষার্থী আহত হয়। ফ্যনটি পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক্তার এসে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তারা পরীক্ষা দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কেন্দ্র সচিব ও আলোকদিয়া ইসলামিয়া ফাজিল ডিগ্রি মডেল মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. দুলাল হোসেন বলেন, পরীক্ষা শুরু হবার ২০ মিনিট পূর্বেই কেন্দ্রের ৬ নাম্বার কক্ষে ফ্যনটি চলতে চলতে হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন শিক্ষার্থী আহত হলেও সেটা গুরুতর না। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারা সুস্থভাবেই পরীক্ষা দিচ্ছে।
হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এমএ মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আব্দুল মোনয়েম বলেন, ফ্যানটি বছর তিনেক আগে লাগানো হয়েছে। আজ চলতে চলতে হঠাৎ ফ্যানের ভেতরের প্যাঁচ খুলে পড়ে যায়। এতে তিন শিক্ষার্থীর আঘাত লাগলেও গুরুতর নয়। তবে পরীক্ষার আগে ফ্যানগুলো পরীক্ষা করা হয়েছিল বলে দাবি করেন তিনি।
সিভিল সার্জনের মেডিকেল টিমের কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, তিনজন শিক্ষার্থীর মধ্যে একজনের ডান হাতে, একজনের গালে ও আরেকজনের মাথায় একটু হালকা লেগেছে। তবে কেউই গুরুতর না। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই পরীক্ষা দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী সলিম উল্লাহ বলেন, বিষয়টি আমাকে এখনো জানানো হয়নি। আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি।
রোববার (৭ মে) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে এসএসসি সমমান দাখিলের সাধারণ গণিত পরীক্ষায় শহরের হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এমএ মাদরাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, পরীক্ষা শুরু হবার প্রায় ২০মিনিট আগেই ৯:৪০ এর দিকে শ্রেণিকক্ষের একটা ফ্যান চলতে চলতে হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন পরীক্ষার্থী আহত হয়। ফ্যনটি পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক্তার এসে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তারা পরীক্ষা দেয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কেন্দ্র সচিব ও আলোকদিয়া ইসলামিয়া ফাজিল ডিগ্রি মডেল মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. দুলাল হোসেন বলেন, পরীক্ষা শুরু হবার ২০ মিনিট পূর্বেই কেন্দ্রের ৬ নাম্বার কক্ষে ফ্যনটি চলতে চলতে হঠাৎ খুলে পড়ে। এতে তিন শিক্ষার্থী আহত হলেও সেটা গুরুতর না। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারা সুস্থভাবেই পরীক্ষা দিচ্ছে।
হাজী আহমাদ আলী আলিয়া কামিল এমএ মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আব্দুল মোনয়েম বলেন, ফ্যানটি বছর তিনেক আগে লাগানো হয়েছে। আজ চলতে চলতে হঠাৎ ফ্যানের ভেতরের প্যাঁচ খুলে পড়ে যায়। এতে তিন শিক্ষার্থীর আঘাত লাগলেও গুরুতর নয়। তবে পরীক্ষার আগে ফ্যানগুলো পরীক্ষা করা হয়েছিল বলে দাবি করেন তিনি।
সিভিল সার্জনের মেডিকেল টিমের কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, তিনজন শিক্ষার্থীর মধ্যে একজনের ডান হাতে, একজনের গালে ও আরেকজনের মাথায় একটু হালকা লেগেছে। তবে কেউই গুরুতর না। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই পরীক্ষা দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী সলিম উল্লাহ বলেন, বিষয়টি আমাকে এখনো জানানো হয়নি। আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি।