এবার মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ জন ও চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার ৩ জনসহ মোট ৯ নেতাকর্মীকে সংগঠন থেকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে ছাত্রলীগ। একইসাথে তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ বুধবার ১৬ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন এবং লোহাগাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এ. কে. এম আসিফুর রহমান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এরশাদুর রহমান রিয়াদ সাক্ষরিত দু’টি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বহিষ্কারপ্রাপ্তরা হলেন— আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বাইজিদ খান, আশুগঞ্জের তালশহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ সোহান, আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফুরকান আহম্মেদ, আখাউড়া পৌর ছাত্রলীগের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি রবিন খান খাদেম, কসবার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সদস্য নাজমুল সরকার ও সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী রিয়াজ উদ্দিন খান মাইনুর।
আর লোহাগড়ায় অব্যাহতি প্রাপ্তরা হলেন —উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি গাজী আমজাদ ও মো. তাউসিফ এবং উপদপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুম।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সাঈদী ছিলেন আদালতের রায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। তার মৃত্যু পর এসব নেতাকর্মী ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। যা ছাত্রলীগের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি। তাই তাদেরকে ছাত্রলীগ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কার করতে সুপারিশ করা হয়েছে।
এ সময় লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এ. কে. এম আসিফুর রহমান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অভিযুক্ত ৩ জনকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগকে সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী গত সোমবার রাতে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
আজ বুধবার ১৬ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন এবং লোহাগাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এ. কে. এম আসিফুর রহমান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এরশাদুর রহমান রিয়াদ সাক্ষরিত দু’টি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বহিষ্কারপ্রাপ্তরা হলেন— আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বাইজিদ খান, আশুগঞ্জের তালশহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ সোহান, আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফুরকান আহম্মেদ, আখাউড়া পৌর ছাত্রলীগের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি রবিন খান খাদেম, কসবার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সদস্য নাজমুল সরকার ও সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী রিয়াজ উদ্দিন খান মাইনুর।
আর লোহাগড়ায় অব্যাহতি প্রাপ্তরা হলেন —উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি গাজী আমজাদ ও মো. তাউসিফ এবং উপদপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুম।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সাঈদী ছিলেন আদালতের রায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। তার মৃত্যু পর এসব নেতাকর্মী ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। যা ছাত্রলীগের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি। তাই তাদেরকে ছাত্রলীগ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কার করতে সুপারিশ করা হয়েছে।
এ সময় লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এ. কে. এম আসিফুর রহমান চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অভিযুক্ত ৩ জনকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগকে সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী গত সোমবার রাতে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।